আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে প্রবিত্র রমজান মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।

Kushtia (Bengali: কুষ্টিয়া জেলা, Kushtia Jela also Kushtia Zila) is a district in the Khulna administrative division of western Bangladesh. Kushtia has existed as a separate district since the partition of India. Prior to that, Kushtia was a part of Nadia District under Bengal Province of British India. Kushtia was home of many famous people, especially authors and poets. Present day Kushtia is known for the Islamic University, Shilaidaha Kuthibari and Lalon's shrine.

  • টেগর লজ

    সাংস্কৃতিক রাজধানী কুষ্টিয়াতে বিশ্ব কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজ হাতে নির্মিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ‘টেগর লজ’। ১৮৯৫ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেকে ব্যবসার সাথে জড়িয়ে ফেলেন। তিনি ও তার দুই ভাগ্নে সুরেন্দ্রনাথ ও বলেন্দ্রনাথ এর সহায়তায় শিলাইদহে টেগোর এন্ড কোম্পানী গড়ে তোলেন যৌথ মুলধনী ব্যবসা।

  • ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ

    কুষ্টিয়া শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে সদর উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রাম। সেখানেই অবস্থান ইতিহাসের সাক্ষী প্রাচীন এই মসজিদের। দেশের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থাপত্য নিদর্শন এই মসজিদটি।

  • পাঞ্জুশাহ্‌ এর পূর্ব পুরুষের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

    নোয়াবেশ খাঁ:
    পাঞ্জু শাহের সপ্তক ঊর্ধ্বতন পুরুষ ছিলেন নোয়াবেশ খাঁ। তাঁর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় নি। এটুকুই মাত্র জানা গেছে যে, তিনি আফগানিস্তান থেকে এদেশে আসেন। খোন্দকার রফিউদ্দিন বলেন – “সম্রাট শাহজাহান যখন দিল্লির শাহী তখতে সমাসীন (১৬২৭-১৬৫৮), তখন পাঞ্জু শাহের সপ্তম ঊর্ধ্বতন পুরুষ মৌলভী মোহাম্মদ নোয়াবেশ খাঁ আফগানিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসেন।” বঙ্গ সুবেদারের সুপারিশক্রমে দিল্লীর বাদশাহের ফরমান অনুসারে তিনি যশোর জেলার মহম্মদ শাহী পরগনার শৈলকূপা এলাকায় জমিদারি লাভ করেন।

  • ফকির লালন শাঁইজীর স্মরণে দোলপূর্ণিমা উৎসব ২০১৬

    নিজামুদ্দিনের ধারণা, হয়তো দোল পূর্ণিমার তিথিতে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন বলেই লালন তাঁর জীবদ্দশায় ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে খোলা মাঠে শিষ্যদের নিয়ে সারারাত ধরে গান বাজনা করতেন। সেই ধারাবাহিকতায় এখনো লালন একাডেমীর প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে তিনদিন ব্যাপী লালন স্মরণউৎসব এর আয়োজন করে থাকে।

  • পাঞ্জু শাহের জীবন কথা

    মরমী সাহিত্য ধারায় লালন শাহ্‌ অত্যন্ত জনপ্রিয়। লালন পরবর্তী মরমী কবিগণের মধ্যে পাঞ্জু শাহের নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য। লালন শাহের আশিবানী ও স্বীকৃতি পাঞ্জুকে মরমী সাধক সমাজে পরিচিত করে তোলে এবং দীর্ঘদিন এ দেশের সাধক মণ্ডলীর পরিচালক রূপে নিয়োজিত রাখে। এ সম্পর্কে খোন্দকার রফি উদ্দিনের মন্তব্য বিশেষ মূল্যবান। তিনি বলেন- “বাংলার সূফী ফকিরদের মধ্যে লালনের স্থান সর্বচ্চো। কিন্তু লালনের তিরোধানের পর যিনি সারা বাংলার ফকির মহলে লালনের শূন্যস্থান পূরণ করে রেখেছিলেন।” অসাধারণ প্রতিভা-ধর লালন শাহের তিরোভাব-জনিত শূন্যতা পূরণের ক্ষমতা নিয়ে জন্মেছিলেন পাঞ্জু শাহ্‌।

  • মরমী কবি পাঞ্জু শাহ্‌ জীবন ও দর্শন

    এ উপমহাদেশে মুসলিম আধিপত্য বিস্তারে রাজনীতি ও ধর্মের যৌথ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। দেশ জয় করেন রাজা-বাদশাহ ও সৈনিকেরা। কিন্তু এ দেশের মানুষের মন জয় করেন মরমী সাধকগণ।

  • শহীদ আবুল হোসেন মৃধা

    ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগীতা করার কারনে হানাদার বাহিনী তাকে গুলি করে হত্যা করে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত জগতি ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ও চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭১ সালের পর জগতি ইউনিয়ন ভেঙ্গে জগতি ও আলামপুর দুইটা ইউনিয়নে ভাগ হয়ে যায়।

  • মোঃ আব্দুল আওয়াল মিয়া - সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী

    জনাব মোঃ আব্দুল আওয়াল মিয়া ১৯৪৫ সালের ২৬ জানুয়ারী কুষ্টিয়া জেলার পান্টিতে জন্মগ্রহন করেন। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান জনাব আঃ আওয়ালের পিতা মরহুম আলহাজ্জ্ব আব্দুল জব্বার। সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী হিসেবে তিনি খ্যাত। তাদের পৈত্রিক নিবাস কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামে।

  • বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী – জনাব রাহাতুল্লাহ সরকার

    ১৮৯৮ সালে তৎকালীন নদীয়া বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার ফিলিপনগর ইসলামপুর গ্রামে সভ্রান্ত সরকার পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা জনাব জহির উদ্দিন সরকার, মাতা মোছাঃ রবেজান। তিনি এলাকার একজন ধার্মিক জনহিতশ্রী ব্যক্তি হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন।

  • খোকসার পরিচয়

    খোকসা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার একটি ক্ষুদ্রতম থানা। ১৯৪৭ সালের পুর্বে বর্তমান খোকসা থানা ছিলো অবিভক্ত বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সী বিভাগের অন্যতম নদীয়া জেলার কুষ্টিয়া মহকুমার অংশ। খোকসার যতদুর প্রাচীন ইতিহাস জানা যায়, তাতে করে দেখা যায়, নবাব মুর্শীদ কুলী খাঁর নবাবী আমলের শেষদিকে খোকসা ছিলো বর্তমান ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ থানার নলডাঙ্গা জমিদারের অধীনে।

  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

    ১৯৫২ সালের এই দিনে (৮ ফাল্গুন, ১৩৫৯) বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণে কয়েকজন তরুণ শহীদ হন। একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।

  • পরিবহন

    Kushtia Transport

    ঢাকা টু কুষ্টিয়া

    কুষ্টিয়া মজমপুর এবং ঢাকা বিআরটিসি মার্কেট কল্যাণপুর কাউন্টার থেকে বাস ছেড়ে যায়।

  • খোকসার কালীর ইতিহাস - সৌজন্যে শ্রী রবীন্দ্র নাথ বিশ্বাস

    কোন সুদুর অতীতে খোকসা এবং খোকসার কালী জন্মলাভ করেছিলো এবং একে অপরকে পরিচিত করতে করতে একদিন অভিন্ন হয়ে উঠেছিলো তা আজ নিরুপন করা সম্ভব নয়। তবে এ তথ্যানুসন্ধানে মানব-মনীষা যতদুর এগিয়েছে, তার থেকে খোকসা থানা এবং এই কালী পূজার একটা মোটামুটি ধারনা লাভ করা যেতে পারে। দীর্ঘদিন থেকেই খোকসা ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক থানা। বিবিধ সাংস্কৃতিক প্রবাহ বহুবার এই থানার উপর দিয়ে বয়ে গেছে। ফলে খোকসা থানা বর্তমানে সভ্যতা ও সাংস্কৃতির চর্চার একটি পীঠস্থান।

  • মোহাম্মদ নুরুল হক - আজীবন সেবা ও শিক্ষা বিস্তারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন

    মোহাম্মদ নুরুল হক একজন সফল শিক্ষাবিদ ও জনসেবক হিসেবে পরিচিত। ১৭ই শ্রাবন ১৩২২ সাল (১লা আগষ্ট ১৯১৫ সাল ইং) বর্তমানে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার মোহাম্মদপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম মুজিব উদ্দীন বিশ্বাস, মাতা মোছাঃ জিউজান নেসা।

  • খন্দকার লুৎফেল হক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের একজন শ্রেষ্ঠ সাধক এবং উচ্চমানের শিল্পী

    কুষ্টিয়ার আদি ও ঐতিহ্যবাহী পরিবারগুলোর মধ্যে খন্দকার লুৎফেল হকের পরিবার অন্যতম। খন্দকার লুৎফেল হক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের একজন শ্রেষ্ঠ সাধক এবং উচ্চমানের শিল্পী। তিনি একজন সমাজ সেবক। গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার ভার তিনি নিজেই বহন করতেন এবং নিজ বাড়িতে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিতেন। তিনি একজন প্রগতিশীল চিন্তাধারার এবং মুক্ত মনের মানুষ ছিলেন। তিনি সাংস্কৃতিমনা মানুষদের খুবই ভালবাসতেন এবং এবং নিজ সন্তানদের সেই ভাবেই গড়ে তুলেছেন।

  • Live Streaming Cricket

    Live Streaming Cricket

    ক্রিকেট বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাণ তথা আমাদের। ক্রিকেট এর সব খেলা দেখতে চোখ রাখুন আমাদের এই লিঙ্কে। দেখতে কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করুন, নিচের মন্তব্য অপশনে। কুষ্টিয়াশহর.কম (kushtiatown.com) এর সাথে থাকুন সবসময়।

  • মীর আনিসুজ্জামান রোটারী ক্লাব অব আগ্রাবাদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য

    মীর আনিসুজ্জামান ১৯৪৭ সালের ১৭ই মার্চ কুষ্টিয়ার জগতি ইউনিয়নের বটতৈলের মীর বাড়ীতে জন্ম গ্রহন করেন। ১৯৫২ সালে মীর আনিসুজ্জামানের প্রাইমারী স্কুলে প্রথম শিক্ষা জীবন শুরু করেন। ১৯৫৭ সালে রংপুরের কারমাইকেল স্কুলে এবং ১৯৫৮ হইতে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ওয়েষ্ট এন্ড হাই স্কুল আজীমপুর, ঢাকা থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ন হন। ১৯৬৭ সালে ঢাকা জগন্নাথ কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি,কম পাশ করেন। ১৯৭৫ সালে আর,এফ,ডি-জি,কিউ লিঃ সেরী এবং ১৯৮৯ সালে ডানলপ বিউফোর্ট লিঃ ইংল্যান্ড থেকে সুমদ্রগামী জাহাজের সেফটি ইকুইপমেন্ট এর উপর ইন্সেপেকশন এবং সার্ভিসিং এর প্রশিক্ষন গ্রহন করেন।

  • আত্ননিবেদনের সুর – ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

    লালন শাহের কাব্যে আত্ননিবেদনের সুর

    মানুষের মধ্যে কতকগুলি ভাব আছে, যার কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। যেমন সৌন্দর্যবোধ। পৃথিবীতে সভ্য, অসভ্য, অর্ধসভ্য সকল জাতির মধ্যে এই সৌন্দর্যবোধ বিদ্যমান আছে।

  • খন্দকার আব্দুল ওয়াহেদ - একজন সংগ্রামী জননেতা ছিলেন

    পুর্ব পুরুষ নদীয়া বেথুয়া ডহরী থেকে আসেন। মহম্মদ শাহী পরগনার মালিক ছিলেন, গউস বিলা পূর্বের নাম বর্তমান নাম ঘোষবিলা। কামেল ব্যক্তি দুই ভাই একজন বাগু দেওয়ান। উনার মাজার আলামপুর, অপর জনের মাজার ঘোষ বিলাতে তার নাম ফয়েজ উদ্দিন।

  • মহাত্মা লালন ফকীর - হিতকরী পাক্ষিক কুষ্টিয়া

    ১৫ কার্ত্তিক ১২৯৭/ ৩১ অক্টোবর ১৮৯০

    লালন ফকীরের নাম এ অঞ্চলে কাহারও শুনিতে বাকী নাই। শুধু এ অঞ্চলে কেন, পূর্বে চট্রগ্রাম, উত্তরে রংপুর, দক্ষিণে যশোর এবং পশ্চিমে অনেকদূর পযন্ত বঙ্গদেশের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে বহু সংখ্যক লোক এই লালন ফকীরের শিষ্য। শুনিতে পাই ইহার শিষ্য দশ হাজারের উপর। ইহাকে আমরা স্বচক্ষে দেখিয়াছি। আলাপ করিয়া বড়ই প্রীত হইয়াছি।

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।