আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে প্রবিত্র রমজান মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।

Kushtia (Bengali: কুষ্টিয়া জেলা, Kushtia Jela also Kushtia Zila) is a district in the Khulna administrative division of western Bangladesh. Kushtia has existed as a separate district since the partition of India. Prior to that, Kushtia was a part of Nadia District under Bengal Province of British India. Kushtia was home of many famous people, especially authors and poets. Present day Kushtia is known for the Islamic University, Shilaidaha Kuthibari and Lalon's shrine.

  • নামকরণের ইতিহাসঃ কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর - বিলু কবীর

    ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগকালে মুসলিম সংখ্যাধিক্যের এলাকা হিসাবে কুষ্টিয়া তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। অবিভক্ত ব্রিটিশ শাসনকালে কুষ্টিয়া জনপদটি ছিল প্রেসিডেন্সি বিভাগের নদীয়া জেলার অংশ। উক্ত ১৯৪৭ সালের ৭ আগস্টে অবিভক্ত নদীয়া জেলার পাঁচটি মহকুমার মধ্য হতে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর নিয়ে কুষ্টিয়া জেলার জন্ম হয়।

  • পদ্মা ও সাড়াঘাটের ইতিকথা - হাসান আহমেদ চিশতী

    পদ্মার ভরা যৌবনের সোনালি দিনগুলো আজ অবারিত কান্নার করুণ সুরের কাঁপন দিয়ে ইতিহাসের পাণ্ডুলিপিতেই রয়ে গেল। অথচ একদিন প্ৰাচুৰ্য্য আর ঐতিহ্য নিয়ে নদীর অদূরেই বিপুল জনবসতির কোলাহল ঢলে পড়তো নলিনি কিংবা কালিজি কোলে। বৃক্ষশোভিত সবুজ আভায় নদীর জল গড়িয়ে যেত অসাম্প্রদায়িক চেতনা সৌহার্দ্যের অমোঘ স্পন্দনে।

  • কুষ্টিয়ার আদি ইতিহাস - আহসান শফিক মিন্টু

    আজকের কুষ্টিয়ার ইতিহাস খুঁজতে গেলে গড়াই নদীর উত্তরপশ্চিম পাড়ে মিরপুর থানার তালবাড়িয়ার মুখে পদ্মার কাছে সেকালের স্টিমার ঘাটে যেতে হবে। নদীর পাড়ের গ্রামটির নাম পুরাতন কুষ্টিয়া। ১৭৬০ সালে বাংলার নবাব মীর কাসিম তারও বেশ আগের নবাব মুর্শিদকুলি খানের, চাকলাপ্রথা তুলে দিয়ে জেলাপ্রথা চালু করেন। ১৭৭৮ সালে বাংলার ২৮ জেলার মধ্যে একটির নাম ছিল মহম্মদশাহী। আমাদের কুষ্টিয়া ছিল সেই জেলারই সামিল।

  • তাজউদ্দীন আহমদ: বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বল নক্ষত্র

    তাজউদ্দীন আহমদ (জন্মঃ- ২৩ জুলাই ১৯২৫ - মৃত্যুঃ- ৩ নভেম্বর ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সাফল্যের সাথে পালন করেন। একজন সৎ ও মেধাবী রাজনীতিবিদ হিসেবে তার পরিচিতি ছিল।

  • মৌলভী আফছার উদ্দিন আহমদ

    মৌলভী আফসার উদ্দিন আহমদ (জন্মঃ- ১৮৮৬ মৃত্যুঃ- ২৯শে জানুয়ারী ১৯৫৯ ইং) কুষ্টিয়া জেলার অন্যতম কৃতিসন্তান মৌলভী আফসার উদ্দিন আহমদ ১৮৮৬ সালে কুমারখালী থানার সুলতানপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মাহতাব উদ্দিন আহমদ। তাঁর ভ্রাতা অবিভক্ত বাংলার বিখ্যাত মন্ত্রী মৌলভী শামসউদ্দিন আহমদের নাম নানা কারণে বিখ্যাত হলেও মৌল্ভী আফছার উদ্দিন আহমদের মত নিঃস্বার্থ কর্মী, বিপ্লবী রাজনৈতিক নেতা, মানব-দরদী সমাজ সংস্কারক ও অনলবর্ষী বক্তা এ জেলায় খুব কমই জন্মগ্রহণ করেছেন।

  • জোবেদা খানম শিক্ষাবিদ এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব

    জোবেদা খানম (জন্ম:৫ মার্চ, ১৯২০ – মৃত্যু: ২৬ জানুয়ারি, ১৯৮৯) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর প্রথম পরিচালক এবং চেয়ারপার্সন তিনি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ভাইস চেয়ারপারসন এবং চেয়ারপার্সনও ছিলেন।

  • রাজু আহমেদ অভিনেতা এবং চিত্র শিল্পী

    রাজু আহমেদ(জন্মঃ- ১৯৩৯ - মৃত্যুঃ- ১১ই ডিসেম্বর ১৯৭২ ইং) ২৮ বৈশাখ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে কুষ্টিয়ার আমলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শুধু একজন শক্তিমান অভিনেতা ছিলেন না, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশমাতৃকাকে স্বাধীন করার প্রত্যয়ে অনবদ্য ভূমিকাও রেখেছিলেন অন্যদিকে ছিলেন একজন চিত্র শিল্পী।

  • খেজুরের রস

    খেজুরের রস খেজুর গাছ থেকে সংগ্রহকৃত রস। এটির স্বাদ মিষ্টি। খেজুরের রস শুধু মাত্র শীতকালে সংগ্রহ করা হয়। খেজুরের রস থেকে পিঠা, গুড়, ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরি করা হয়। খেজুরের রস খনিজ ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। কুষ্টিয়াতে খেজুরের রসের ব্যাপক চাহিদা আছে।

  • সৃষ্টিশীল কারিগর কবি ও স্থপতি রবিউল হুসাইন

    রবিউল হুসাইন (জন্মঃ ৩১ জানুয়ারি ১৯৪৩ সাল - মৃত্যুঃ ২৬ নভেম্বর, ২০১৯ সাল ইংরেজি) সৃষ্টিশীল কারিগর তিনি একাধারে কবি, স্থপতি, শিল্প-সমালোচক, ছোটগল্পকার ও প্রাবন্ধিক। লেখালেখির পাশাপাশি এই মহান গুণীব্যক্তি জীবনের সবটুকু সময় দেশ ও মানব কল্যাণে উৎসর্গ করে গেছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তৃত সবুজ পটভূমিকায় রক্তাভ যে শহীদ মিনার সেটি আমাদের জাতীয় পতাকা তথা বাংলাদেশের মর্মমূলেরই প্রতীকীরূপ। ওই স্থাপত্যকর্মটির নকশা করেছেন স্থপতি রবিউল হুসাইন।

  • বাংলা গানের অমর গীতিকবি এবং সংগীতস্বাতী - মাসুদ করিম

    মাসুদ করিম ( জন্মঃ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬ - মৃত্যুঃ- ১৬ নভেম্বর, ১৯৯৬) ছিলেন একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী গীতিকার। দেশ বিদেশের অনেক খ্যাতিমান সুরকারেরা তার রচিত গানে সুর দিয়েছেন এবং বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীরা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। সঙ্গীতে অবদানের জন্য দুইবার শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।

  • কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের ঐতিহ্য নতুন রুপে ফিরে আসুক আগামী প্রজন্মের কাছে

    এক সময়ের এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রকল কুষ্টিয়ার মোহিনী মিল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক অর্থনৈতিক জোয়ারে প্রসিদ্ধ ছিল। কিন্তু আজ সারা দেশের এত উন্নয়ণের মাঝেও মিলটির এই করুণ পরিণতির অবস্থার দিকে তাকালে কুষ্টিয়াবাসী দুঃখ প্রকাশ করে থাকেন। অনেকে মনে করেন, এখনও মিলটি রাষ্ট্রের শিল্প উন্নয়ণের স্বার্থে ফিরিয়ে নিয়ে পুণঃরায় নতুন প্রযুক্তিতে চালু করার জন্য বাংলাদেশ সরকার যথাযথ উদ্যোগী হলে হয়তো মোহিনী মিল আবারও পেতে পারে হারানো দিনের সেই ঐতিহ্য।

  • কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের ইতিহাস

    ১৮১৬ এবং ১৮১৯ সালের স্থানীয়ভাবে ফেরী ব্যবস্থাপনা ও রক্ষনাবেক্ষণ, সড়ক/ সেতু নির্মাণ ও মেরামতের জন্য বৃটিশ সরকার কর্তৃক কর ধার্যের আইন প্রণীত হয়। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের পর দেশের অর্থনীতি ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে বৃটিশ সরকার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এবং ১৮৭০ সালে বেঙ্গল চৌকিদারী আইন প্রণয়ন করে।

  • সাঁতারে বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টিকারী কানাই লাল শর্মা

    কানাই লাল শর্মা (জন্মঃ ৭ই নভেম্বর ১৯৩০ইং, মৃত্যুঃ ১৯শে আগস্ট ২০১৯ইং) কুষ্টিয়ার হাটস হরিপুর ইউনিয়নের শালদহ গ্রামে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মৃত অভিমুন্য শর্মা। প্রবীণ এ সাতারু পিছনে ফেলে আসা সাফল্য জড়িত দিনগুলির স্মৃতিচারন করতে যেয়ে বলেন, তার বয়স যখন ৫-৬ বছর। তখন একদিন তার বাবা নৌকায় করে গড়াই নদী পার হয়ে বাড়ী ফিরছিলেন। ঝড়ে মাঝ নদীতে নৌকাটি ডুবে যায়। এতে অনেকে মারা যায়। সৌভাগ্য বসত কানাই লাল শর্মার পিতা অভিমুন্য শর্মা প্রাণে বেঁচে যান।

  • বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ সৈয়দ আলতাফ হোসেন

    সৈয়দ আলতাফ হোসেন (জন্মঃ ১৬ মার্চ ১৯২৩ইং, মৃত্যুঃ ১২ নভেম্বর ১৯৯২ইং) বিপ্লবী সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ। তৎকালীন ব্রিটিশ রাজ্যর, ওয়েস্ট বেঙ্গল এর কুষ্টিয়া জেলার বিস্টুদিয়া গ্রামে জন্ম। পিতা সৈয়দ ইয়াদ আলী এবং মাতা জরিনা খাতুন। আলতাফ হোসেন কুষ্টিয়ার হরিনারায়ণপুর স্কুল থেকে ১৯৩৯ সালে ম্যাট্রিকুলেশন, কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে ১৯৪১ সালে আই.এ এবং ১৯৪৪ সালে বি.এ পাস করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৬ সালে বি.এল এবং ১৯৪৭ সালে ইতিহাসে এম.এ ডিগ্রি লাভ করেন।

  • বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ মৌলভী শামসুদ্দিন আহমেদ

    মৌলভী শামসুদ্দিন আহমেদ (জন্মঃ আগস্ট ১৮৮৯, মৃত্যুঃ ৩১ অক্টোবর ১৯৬৯) অবিভক্ত বাংলার প্রথম মন্ত্রী। আজীবন সংগ্রামী, সাধারণ মানুষ তথা শ্রমিক-কৃষকের বন্ধু, অবিভক্ত বাংলার প্রথম মন্ত্রী, কৃষক প্রজা আন্দোলনের নেতা নিখিল বাংলা খেলাফত পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা হাইকোর্টের আইনজীবী মৌলভী শামসুদ্দিন আহমেদ।

  • শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি

    শিলাইদহ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত শিলাইদহ কুঠিবাড়ি। কুষ্টিয়া শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তর পূর্বে কুমারখালি উপজেলার অর্ন্তগত শিলাইদহ ইউনিয়নের খোরেশদপুর কুঠিবাড়ি অবস্থিত।

  • বাউল - সাইমন জাকারিয়া

    বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ সৃজনশীল সাধকদের মধ্যে বাউল সম্প্রদায় অত্যন্ত প্রসিদ্ধ। এই সম্প্রদায় মূলত দেহ-সাধনা করেন এবং গানের মাধ্যমেই সেই দেহ-সাধনার কথা প্রকাশ ও প্রচার করেন। বাউলদের রচিত গানের ভাবের গভীরতা, সুরের মাধুর্য, বাণীর সার্বজনীন মানবিক আবেদন বিশ্ববাসীকে মহামিলনের মন্ত্রে আহ্বান করে।

  • গড়াই এর অপর নাম মধুমতি নদী

    গড়াই-মধুমতি নদী গঙ্গা নদীর বাংলাদেশ অংশের প্রধান শাখা। একই নদী উজানে গড়াই এবং ভাটিতে মধুমতি নামে পরিচিত। গড়াই নামে ৮৯ কিমি, মধুমতী নামে ১৩৭ কিমি এবং বলেশ্বর নামে ১৪৬ কিমি অর্থাৎ মোট দৈর্ঘ্য ৩৭২ কিমি।

  • কুষ্টিয়ার মানুষের জীবন যাপন

    বাংলাদেশের সব চাইতে বেশী সুখী মানুষের বসবাস এবং ১৩তম বড় শহর কুষ্টিয়া শহর। সকল ফসল উৎপাদনে সক্ষম কুষ্টিয়ার মানুষ। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওড়-বাওড় এবং বিভিন্ন জলাশয়ে ভরপুর কুষ্টিয়া অঞ্চল। আর এই কারণে মাছেও ব্যাপক সাফল্য দেখা যায়।

  • কাছারি বাড়ি শিলাইদহ

    শিলাইদহের কাছারি বাড়ি থেকেই জমিদারি কাজ পরিচালনা করতেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সময়ের প্রবাহে সেই জমিদারি এখন আর নেই, নেই খাজনা দেয়ার লোকও। আর কাছারি বাড়ি থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কবিগুরুর দাতব্য চিকিৎসালয়।

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।