- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
নামকরণের ইতিহাসঃ কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর - বিলু কবীর

১৯৪৭ সালে দেশবিভাগকালে মুসলিম সংখ্যাধিক্যের এলাকা হিসাবে কুষ্টিয়া তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। অবিভক্ত ব্রিটিশ শাসনকালে কুষ্টিয়া জনপদটি ছিল প্রেসিডেন্সি বিভাগের নদীয়া জেলার অংশ। উক্ত ১৯৪৭ সালের ৭ আগস্টে অবিভক্ত নদীয়া জেলার পাঁচটি মহকুমার মধ্য হতে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর নিয়ে কুষ্টিয়া জেলার জন্ম হয়।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
পদ্মা ও সাড়াঘাটের ইতিকথা - হাসান আহমেদ চিশতী

পদ্মার ভরা যৌবনের সোনালি দিনগুলো আজ অবারিত কান্নার করুণ সুরের কাঁপন দিয়ে ইতিহাসের পাণ্ডুলিপিতেই রয়ে গেল। অথচ একদিন প্ৰাচুৰ্য্য আর ঐতিহ্য নিয়ে নদীর অদূরেই বিপুল জনবসতির কোলাহল ঢলে পড়তো নলিনি কিংবা কালিজি কোলে। বৃক্ষশোভিত সবুজ আভায় নদীর জল গড়িয়ে যেত অসাম্প্রদায়িক চেতনা সৌহার্দ্যের অমোঘ স্পন্দনে।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
কুষ্টিয়ার আদি ইতিহাস - আহসান শফিক মিন্টু

আজকের কুষ্টিয়ার ইতিহাস খুঁজতে গেলে গড়াই নদীর উত্তরপশ্চিম পাড়ে মিরপুর থানার তালবাড়িয়ার মুখে পদ্মার কাছে সেকালের স্টিমার ঘাটে যেতে হবে। নদীর পাড়ের গ্রামটির নাম পুরাতন কুষ্টিয়া। ১৭৬০ সালে বাংলার নবাব মীর কাসিম তারও বেশ আগের নবাব মুর্শিদকুলি খানের, চাকলাপ্রথা তুলে দিয়ে জেলাপ্রথা চালু করেন। ১৭৭৮ সালে বাংলার ২৮ জেলার মধ্যে একটির নাম ছিল মহম্মদশাহী। আমাদের কুষ্টিয়া ছিল সেই জেলারই সামিল।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
তাজউদ্দীন আহমদ: বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বল নক্ষত্র

তাজউদ্দীন আহমদ (জন্মঃ- ২৩ জুলাই ১৯২৫ - মৃত্যুঃ- ৩ নভেম্বর ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সাফল্যের সাথে পালন করেন। একজন সৎ ও মেধাবী রাজনীতিবিদ হিসেবে তার পরিচিতি ছিল।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
চির কুমার দয়াল বাবা মস্তান (রঃ)

হয়রত কাজী শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন (রঃ) প্রকাশ্যে হয়রত জমির শাহ্ মস্তান (রঃ) (আগমনঃ ৯ - ১১ - ১৮৩৩ইং ওফাতঃ ১৮-০৯-১৯৩২ইং) ওলী কুলের শিরোমণি, চার তরীকার কান্ডারী, নকশবন্দি চিরকুমার মজলুম মোজাদ্দেদীয়া দয়াল বাবা মস্তান (রঃ) নামে পরিচিত।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
দয়াল বাবা হযরত কদম আলী মস্তান (রহঃ)

দয়াল বাবা কদম আলী মস্তানের জন্ম বিক্রমপুরের ডহরী নওপাড়া। আস্তানা ছিল মরহুম সাত্তার বেপারী সাহেবের বাড়ি তৎকালীন দিঘলী বাজারের পূর্ব পাশে। এই পাগলের আবির্ভাব বিক্রমপুরের মানুষের জন্য ছিল আশির্বাদের মতো। বিভিন্ন রোগ আর মহামারিতে বিক্রমপুরের মানুষেরা ছিলো দিশেহারা।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
কেল্লা শাহ্ ওরফে হযরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ (রাঃ)

১৩০৩ সালে হযরত শাহজালাল (রাঃ) ইসলাম প্রচারের জন্য ৩৬০ জন আউলিয়া নিয়ে এসেছিলেন সিলেটে। এই ৩৬০ জন শিষ্যের মাঝে অন্যতম ছিলেন সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ (রাঃ)। তিনি হযরত শাহজালাল (রাঃ) খুব কাছের লোক ছিলেন। আখাউড়ার খড়মপুরে অবস্থিত হযরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ (রাঃ) এর দরগাহ যা কেল্লা শহীদের দরগাহ বা কেল্লা শাহ্ নামে সমগ্র দেশে পরিচিত।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি

জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি (ফার্সি: جلالالدین محمد رومی)(১২০৭ – ১৭ডিসেম্বর ১২৭৩), অথবা পরিচিত আছেন জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ বালখী, মাওলানা রুমি, মৌলভি রুমি নামে তবে শুধু মাত্র রুমি নামে বেশি জনপ্রিয়। তিনি ছিলেন ১৩ শতকের একজন ফার্সি সুন্নি মুসলিম কবি, আইনজ্ঞ, ইসলামি ব্যক্তিত্ব, ধর্মতাত্ত্বিক, অতীন্দ্রিবাদী এবং সুফী। রুমির প্রভাব দেশের সীমানা এবং জাতিগত পরিমণ্ডল ছাড়িয়ে বিশ্বদরবারে ছড়িয়ে পড়েছে; ফার্সি, তাজাকিস্তানী, তুর্কি, গ্রীক, পাস্তুন, মধ্য এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলামানরা গত সাত দশক ধরে বেশ ভালভাবেই তার আধ্যাত্নিক উত্তরাধিকারকে যথাযথভাবে সমাদৃত করে আসছে।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
হযরত শাহ্ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (রাঃ)

শাহ্ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (জন্ম: অজ্ঞাত - মৃত্যু ১০৫৩ খ্রীঃ) একজন সুফি দরবেশ। নেত্রকোণা সদর উপজেলার মদনপুর নামক স্থানে শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমীর সমাধি রয়েছে। ১০৫৩ খ্রীস্টাব্দের কিছু পূর্বে পশ্চিম এশিয়ার তুরস্কের সেলজুক রাজ্য থেকে সুফী সাধক শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী(রহঃ)-র আগমন বলে কথিত আছে।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
হযরত শাহ সুলতান বলখী মাহিসওয়ার (রঃ)

হযরত শাহ সুলতান বলখী মাহিসওয়ার (রঃ) ছিলেন চৌদ্দ শতকের দরবেশ। এই মহাপুরুষ ইসলাম প্রচার করার উদ্দেশ্যে সুদূর বল্লখদেশ থেকে এই বগুড়া মহাস্থান গড়ে আগমন করেন। এখানে এসে হিন্দু রাজা পরশুরামকে পরাজিত করেন এবং ইসলাম ধর্ম সুপ্রতিষ্ঠিত করে এখানেই শায়িত আছেন।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
মইনুদ্দিন চিশতী

সুলতান-উল-হিন্দ, খাজা মইনুদ্দিন চিশতী (আরবি: ششتى - চিশতী) হলেন চিশতীয় ধারার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি গরিবে নেওয়াজ (غریب نواز) নামেও পরিচিত। মইনুদ্দিন চিশতীই উপমহাদেশে প্রথম এই ধারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত করেন। তিনি ১১৩৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন খোরাসান (আধুনিক আফগানিস্তানে) বা এসফাহন (আধুনিক ইরানে) ও ১২৩৫ সালে পরলোকগমন করেন অজয়ামেরু, চৌহান সামবার (বতর্মান অজমের, রাজস্থান, ভারত)।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
নিজামুদ্দিন আউলিয়া

সুলতান-উল-মাশায়েখ, মেহবুব-এ-ইলাহী, শেখ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ নিজামুদ্দিন আউলিয়া (১২৩৮ - ৩ এপ্রিল ১৩২৫) হযরত নিজামুদ্দিন নামেও পরিচিত, হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে চিশতিয়া তরিকার একজন প্রখ্যাত সূফি সাধক। ভারতে চিশতিয়া তরিকার অন্যতম মহান সূফি সাধকদের মধ্যে তিনি একজন।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
আরকুম শাহ্ আধ্যাত্মিক সাধক ও সূফী

শাহ আরকুম আলী (জন্ম: ১৮৭৭ - মৃত্যু: ১৯ মার্চ ১৯৪১) ছিলেন বাংলাদেশের একজন আধ্যাত্মিক সাধক ও সূফী। জীবন ও সত্তার অর্থ আবিস্কারে ব্রতী এক সৃষ্টিশীল কবি আরকুম শাহ।
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: আমাদের ঐতিহ্য
হজরত মালেক-উল-গাউস (রঃ) মাজার শরিফ

কোন এক সময় বর্ণিত দর্শনীয় স্থানে সূফি দরবেশ হজরত মালেক-উল-গাউস (রঃ) তাঁর আস্তানা গড়ে তুলে ইসলাম প্রচার শুরু করেন।