আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে ঈদ মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

মুক্তিযোদ্ধা

মুক্তিযোদ্ধা

মুক্তিযোদ্ধা বলতে এমন একদল জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয় যারা নিজেদের বা অন্যকারো রাজনৈতিক মুক্তি বা স্বাধীনতা লাভের উদ্দেশ্যে সংগ্রামরত রয়েছে। যদিও সাধারণভাবে "মুক্তিযোদ্ধা" বলতে "মুক্তির জন্য লড়াইরত" বোঝায়, তবুও সশস্ত্র প্রতিরোধকারীদের নির্দেশ করতে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়, কিন্তু বিপরীতে শান্তিপূর্ন পন্থায় আন্দোলনকারীর ক্ষেত্র তা ব্যবহারগতভাবে একিভূত করা যায় না (যদিও ভাবগতভাবে এটা যৌক্তিক)।

  • মহম্মদ আলী রেজা - কুষ্টিয়ার একজন কৃতি সন্তান ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা

    মহম্মদ আলী রেজা ১৯৩০ সালের ৭ ই ডিসেম্বর কুষ্টিয়া জেলার সুলতানপুর গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহন করেন এবং ১৯৮৮ সালের ১২ ই মার্চ তিনি মৃত্যুবরন করেন। তার পিতা মরহুম জহুর আলী আহাম্মদ, গ্রাম লাহিনী, জেলা কুষ্টিয়া।

  • খন্দকার সামসুল আলম দুদু - বাংলাদেশের সর্বপ্রথম পত্রিকা ‘স্বাধীন বাংলা’ প্রকাশ করেন

    খন্দকার সামসুল আলম দুদু ১৯৪২ সালের ১৭ই আগষ্ট, কুষ্টিয়া জেলার সদর থানার হরিনারায়নপুর ইউনিয়নের আব্দালপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহন করেন। বাবা – মৃত খন্দকার কে আহমেদ, মাতা – মৃত ছারা খাতুন, ৫ ভাই ৩ বোন। ভাই বোনদের মধ্যে তিনি ৪র্থ । ভাইদের মধ্যে তৃতীয়।

  • হিরন্ময় স্বপ্নের এক মুক্তিযোদ্ধা – মোহাম্মদ মোকাদ্দেশ হোসেন

    কুষ্টিয়া জেলা ১৮ ও ১৯ শতকে সাহিত্যিক মীর মোশাররফ হোসেন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাউল সম্রাট লালন ফকির ও বিচারপতি রাধা বিনোধ পালের জন্য ইতিহাসব্যাপী প্রখ্যাতি অর্জন করেছিল। এই অর্জন আরো সম্প্রসারিত হয় বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে।

  • কুষ্টিয়ার প্রয়াত ব্যক্তিত্ব

    আমাদের কুষ্টিয়ায় আমরা নিজেরাও জানিনা ঠিক কত গুণী মানুষের বিচরণ ছিল। তবে আমরা গর্ব করে বলতে পারি বাংলাদেশের ভিতর সবচেয়ে বেশী গুণী মানুষের জন্ম এবং বিচরণ ছিল এই বৃহত্তর কুষ্টিয়ায়। নিম্নে কিছু প্রয়াত গুণী ব্যক্তিত্ব নাম প্রকাশ করা হল। আপনাদের এর বাহিরে প্রয়াত ব্যক্তিত্ব নাম জানা থাকলে নিচে কমেন্ট করুন।

  • কুষ্টিয়ার সর্বজেষ্ঠ বিজ্ঞ আইনজীবী [ সাবেক এম.পি ] আলহাজ্ব মরহুম আব্দুর রহিম

    ১৯২১ সালে কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বাড়াদী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে এডঃ আব্দুর রহিম জন্ম গ্রহন করেন। তাহার পিতা মরহুম মুন্সী হোসেন আলী ছিলেন পেশায় একজন গৃহস্ত। জনাব হোসেন আলীর দুই পুত্র মরহুম মোঃ আব্দুল করিম ও মরহুম আব্দুর রহিম এবং দুই কন্যা।

  • আব্দুল বারী বিশ্বাস - মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক

    আব্দুল বারী বিশ্বাস (জন্মঃ ১৯৪০ সালের ২০ নভেম্বর) কুমারখালী থানার আড়পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। পিতা আলহাজ্ব মোকাদ্দেস হোসেন। শিক্ষা জীবন বাঁশগ্রাম মাদ্রাসা, দুর্বাচারা জুনিয়র হাই স্কুল এবং কুমারখালী এম এন হাই স্কুলে লেখাপড়া করেন।

  • কুমারখালী থানা কুষ্টিয়ার ঐতিহ্য মুক্তিযুদ্ধে এ থানার রয়েছে গৌরবজনক ভুমিকা

    কুষ্টিয়া জেলার প্রাচীনতম কুমারখালী থানার বর্তমান আয়তন ৩২৮.৯৪ বর্গকিলোমিটার। এর পশ্চিমে কুষ্টিয়া সদর থানা, পুর্বে খোকসা থানা, দক্ষিনে ঝিনাইদহের শৈলকুপা থানা এবং উত্তরে পদ্মা নদী ও পাবনা জেলা।

  • মারফত আলী গণ মানুষের নেতা

    আততায়ীর গুলিতে মারা যাওয়ার পর তার মরদেহ যখন আমলা হাই স্কুল মাঠে আনা হয় তখন লক্ষ লক্ষ নারী পুরুষের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিলো। কারো মৃতুতে এত লোক, এমন কান্না কেউ কখনও দেখেনি।

  • কুষ্টিয়ার গৌরব - ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল-ইসলাম ২য় পর্ব

    মুক্তিসংগ্রামী ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল-ইসলাম :
    মুক্তিযুদ্ধের সংকটপুর্ন সময়ে ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল-ইসলামের ভুমিকা ছিলো গৌরবময়। মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও এর পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে কুষ্টিয়ার অন্তর্গত মেহেরপুরের বৈদ্যনাথ তলার আম্রকাননে সরকারের শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানের সকল আয়োজনের দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছিলো ব্যারিস্টার এম,আমীর-উল-ইসলামকে। সে থেকে বাংলাদেশের রাজধানী 'মুজিবনগর ' বলে খ্যাত হলো দেশে বিদেশে।

  • কুষ্টিয়ার গৌরব - ব্যারিস্টার এম,আমীর-উল-ইসলাম ১ম পর্ব

    ভুমিকা : কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষনা পত্রের রচয়িতা, বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা, স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিসংগ্রামের শীর্ষস্থানীয় সংগঠক হলেন জনাব এম আমীর-উল-ইসলাম। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে তার নাম অতপ্রত ভাবে জড়িত।

  • একটি সংগ্রামী জীবনের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস - আব্দুর রউফ চৌধুরী

    The glorious history of the life of a struggling - Abdur Rouf Chowdhury

    জনাব আব্দুর রউফ চৌধুরী ১৯৩৫ সালের ১৮ই আগস্ট তারিখে কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলাধীন ছত্রগাছা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত ধনাঢ্য মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম আব্দুল জব্বার চৌধুরী। জনাব আব্দুর রউফ চৌধুরী ১৯৫০ সালে কুষ্টিয়াস্থ মুসলিম হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ১৯৬২ সালে কুষ্টিয়া কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর সে বছরই তিনি ঢাকা বিশবিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং যথাসময়ে কোর্স সমাপ্ত করেন। কিন্তু পরীক্ষার প্রাক্কালে সেফটি এক্টে কারাবরন করার কারনে পরীক্ষা দেওয়া আর সম্ভব হয়নি।

  • স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকার রুপকার - কাজী আরেফ আহমেদ

    The first flag of independent Bangladesh dresser - Kazi Aref Ahmed

    ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কালীদাশপুর স্কুল মাঠে ( কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা) এক জনসভায় তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। কাজী আরেফ আহমেদ আমাদের গৌরবের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের পর গঠিত এবং প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, জাসদ এর অন্যতম প্রবক্তা ও নেতা। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় গড়ে উঠা মানবিক মনের অধিকারি, শোষনমুক্ত সমাজ ব্যবস্থার অন্যতম প্রবক্তা ও নেতা। কাজী আরেফ আহমেদ মুলত একজন জন দরদী, আত্মমর্যাদাশীল, নির্লোভ মানুষ। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের প্রশ্নে তিনি একরোখা ও জেদী।

  • শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হাদী

    শামসুল হাদী (জন্মঃ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২, মৃত্যুঃ ১১ মে ১৯৭৫)। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার মধ্যে একজন শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা। কুষ্টিয়া জেলার ১২টি থানাতেই যুদ্ধে সরাসরি নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং প্রত্যক্ষভাবে পঞ্চাশটির অধিক যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছেন।

  • ১১ই ডিসেম্বর কুষ্টিয়া মুক্ত দিবস

    ১১ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের এই দিনে কুষ্টিয়া জেলার মুক্তি সেনারা রক্তক্ষয়ই সংগ্রাম করে ছোট-বড় ২২ যুদ্ধ শেষে পাকবাহিনীর হাত থেকে কুষ্টিয়াকে মুক্ত করেছিলেন। অত্যাধুনিক অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হানাদার পাকসেনার বিরুদ্ধে সাহসী বাঙ্গালী তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা অমিত তেজে অসীম সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করে কুষ্টিয়ার পবিত্র মাটি পাক হানাদার সেনাদের হটিয়ে মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিল। হাজার হাজার মুক্তিকামী মানুষের গগণবিদারী ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানে সেদিন কুষ্টিয়ার আকাশ-বাতাস মুখোরিত হয়ে উঠেছিল।

পাতা 3 এর 3

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।