আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে প্রবিত্র রমজান মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

মুক্তিযোদ্ধা

মুক্তিযোদ্ধা

মুক্তিযোদ্ধা বলতে এমন একদল জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয় যারা নিজেদের বা অন্যকারো রাজনৈতিক মুক্তি বা স্বাধীনতা লাভের উদ্দেশ্যে সংগ্রামরত রয়েছে। যদিও সাধারণভাবে "মুক্তিযোদ্ধা" বলতে "মুক্তির জন্য লড়াইরত" বোঝায়, তবুও সশস্ত্র প্রতিরোধকারীদের নির্দেশ করতে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়, কিন্তু বিপরীতে শান্তিপূর্ন পন্থায় আন্দোলনকারীর ক্ষেত্র তা ব্যবহারগতভাবে একিভূত করা যায় না (যদিও ভাবগতভাবে এটা যৌক্তিক)।

  • তাজউদ্দীন আহমদ: বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বল নক্ষত্র

    তাজউদ্দীন আহমদ (জন্মঃ- ২৩ জুলাই ১৯২৫ - মৃত্যুঃ- ৩ নভেম্বর ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সাফল্যের সাথে পালন করেন। একজন সৎ ও মেধাবী রাজনীতিবিদ হিসেবে তার পরিচিতি ছিল।

  • রাজু আহমেদ অভিনেতা এবং চিত্র শিল্পী

    রাজু আহমেদ(জন্মঃ- ১৯৩৯ - মৃত্যুঃ- ১১ই ডিসেম্বর ১৯৭২ ইং) ২৮ বৈশাখ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে কুষ্টিয়ার আমলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শুধু একজন শক্তিমান অভিনেতা ছিলেন না, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশমাতৃকাকে স্বাধীন করার প্রত্যয়ে অনবদ্য ভূমিকাও রেখেছিলেন অন্যদিকে ছিলেন একজন চিত্র শিল্পী।

  • স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার

    মুজিবনগর সরকার, প্রবাসী সরকার, বিপ্লবী সরকার, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার, ইত্যাদি বহু নামে অভিষিক্ত হলেও মুখ্যত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ‘প্রথম সরকার’ গঠিত হয় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিলের আগরতলা সার্কিট হাউসে ১৯৭০ সালে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের বৈঠকে।

  • যেমন করে রাজাকার নামটি ঘৃণিত হলো

    শব্দটি যেভাবে এলো

    রাজাকার ফারসি শব্দ৷ যার অর্থ স্বেচ্ছাসেবী৷ ১৯৪০ এর দশকে ভারতের হায়দ্রাবাদের নিজাম ওসমান আলী খানের শাসনামলে একটি সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলেন কাসেম রিজভী৷ এই বাহিনীর নাম দেয়া হয়েছিল রাজাকার৷

  • বিজয় দিবস

    বিজয় দিবস বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সর্বত্র পালন করা হয়। প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারীভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয়। ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তানী বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য বাংলাদেশ ও ভারতের সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। এর ফলে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।

  • বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান

    বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান (২৯ অক্টোবর ১৯৪১ - ২০ আগস্ট ১৯৭১) বাংলাদেশের একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান “বীরশ্রেষ্ঠ” উপাধিতে ভূষিত করা হয় তিনি তাদের অন্যতম।

  • মুজিবনগর দিবস

    ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর সদর থানার বাগোয়ান ইউনিয়ন বৈদ্যনাথতলা গ্রামের ঐতিহাসিক আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। আর এই কারণেই এই দিনে মুজিবনগর দিবস পালন করা হয়।

  • সাধু হুমায়ুন ফকির

    হুমায়ন কবীর (জন্মঃ ৩রা মে ১৯৫৮ মৃত্যুঃ ২৬শে মার্চ ২০১৭ইং) নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার উত্তর মির্জানগর খানাবাড়ী গ্রামে জন্মেছিলেন হুমায়ন কবীর ওরফে ফকীর হুমায়ন সাধু। জন্মস্থানে নিজের নামে আখড়া বাড়ি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেখানে লালনভক্তদের নিয়ে হতো সাধুসঙ্গ। সিংগায় ফুঁ দেওয়ার শিরোমনি বলা হতো হুমায়ুন সাধুকে। একটানা ৮ মিনিট (মতান্তরে ২৫ মিনিট!) ফুঁ দিতেন তিনি।

  • ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস যা ২৬শে মার্চ তারিখে পালিত বাংলাদেশের জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। ২৭ মার্চ জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণের ডাক দেন। ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয়।

  • কুমারখালী মুক্ত দিবস ৯ই ডিসেম্বর

    ৯ই ডিসেম্বর কুমারখালী মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে (৯ই ডিসেম্বর) বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী মানুষের প্রতিরোধ সংগ্রামের মধ্যদিয়ে কুমারখালী থানা পাক হানাদার মুক্ত হয়।

  • ৭ই ডিসেম্বর আমলা সদরপুর মুক্ত দিবস

    ৭ই ডিসেম্বর। ৭১’র আজকের এই দিনে কুষ্টিয়ার মিরপুরের ঐতিহাসিক আমলা সদরপুর পাকহানাদার মুক্ত দিবস। মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের অর্জন হিসাবে মুক্ত হয় এই জনপদ। ১৯৭১ সালের এ দিনে বহু ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে আমলা সদরপুর পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল।

  • কুষ্টিয়া - সুকুমার বিশ্বাস

    আমরা জানি, কুষ্টিয়ার যুদ্ধে পাকবাহিনী বাঙ্গালীদের কাছে সম্পূর্ণ পর্যুদস্ত হয় এবং মূলত কুষ্টিয়া জিলা স্কুলে অবস্থান নিয়ে যুদ্ধরত প্রায় সকল পাক-সেনাই নিহত হয়। এই পর্যায়ে বিক্ষুদ্ধ জনতার হাতে বেশকিছু অবাঙালিও প্রাণ হারায়। এদের মধ্যে কুষ্টিয়া পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান অবাঙালিদের নেতা (বিহারী) নেতা নবীবক্সও ছিলো।

  • শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

    শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশে পালিত একটি বিশেষ দিবস। প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১০ থেকে ১৪ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। এ কাজে বাংলাদেশীদের মধ্যে রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনীর লোকেরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছিল।

  • ভেড়ামারা মুক্ত দিবস ১২ই ডিসেম্বর

    ১৯৭১ সালের ১২ই ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর যৌথ সাঁড়াশি আক্রমনের মুখে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীসহ তাদের এ দেশীয় দোসররা পিছু হটে। ১১ ডিসেম্বর রাতে পাকহানাদাররা পরাস্ত হয়ে ভেড়ামারা-পাকশি হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর মাইনস চার্জ (বোমা) নিক্ষেপ করে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১২ নং স্প্যানটির ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে পদ্মা নদী পার হয়ে পালিয়ে গেলে ১২ই ডিসেম্বর এ শহরটি শত্রু মুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধের ৮ নং সেক্টরের অধীনে ছিলো কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা।

  • দৌলতপুর মুক্ত দিবস ৮ই ডিসেম্বর

    ৮ই ডিসেম্বর ঐতিহাসিক কুষ্টিয়ার মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুর থানা পাকিস্তানী হানাদারমুক্ত হয়। বাঙ্গালী ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের একটি স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের ৮ই ডিসেম্বর বহু ত্যাগ-তিতীক্ষার বিনিময়ে কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানার পাকিস্তানী হানাদারমুক্ত দিবস হিসেবে ইতিহাসের পাতায় স্থান পায়।

  • মিরপুর মুক্ত দিবস ৮ই ডিসেম্বর

    ৮ই ডিসেম্বর মিরপুর থানা পাক হানাদার মুক্ত দিবস। বাঙ্গালী ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের একটি স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এ দিনে বহু ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে জেলার মিরপুর থানা পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল। সে থেকে এ দিনটি মিরপুর থানা পাকহানাদার মুক্ত দিবস হিসেবে ইতিহাসের পাতায় স্থান পায়।

  • ঝিনাইদহ মুক্ত দিবস ৬ই ডিসেম্বর

    ৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক ঝিনাইদহ মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে যশোরের সঙ্গে একইদিন পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল ঝিনাইদহ জেলা। উড়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। চালু হয়েছিল ঝিনাইদহে অসামরিক প্রশাসন। অসহযোগ প্রস্তুতিপর্ব, প্রতিরোধ, গেরিলা আক্রমণ ও শেষে সম্মুখ সমরে বিজয় অর্জন-১৯৭১ সালের এই চারটি পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝিনাইদহের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। স্বাধীনতা যুদ্ধে জেলায় প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ সংঘটিত হয় ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বিষয়খালীতে। এছাড়া শৈলকুৃপা থানা আক্রমণ, কামান্না, আলফাপুর ও আবাইপুরের যুদ্ধ আজও স্মৃতিতে অম্লান।

  • চুয়াডাঙ্গা মুক্ত দিবস ৭ই ডিসেম্বর

    ৭ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল। চুয়াডাঙ্গা তথা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দিন। বর্তমানে জেলা সদর চুয়াডাঙ্গা ৯ মাসব্যাপী স্বাধীনতা যুদ্ধের পর দখলদার ও হানাদার বাহিনীর দখলমুক্ত হয়। এদিনে চুয়াডাঙ্গা হয় মুক্ত বা স্বাধীন। চুয়াডাঙ্গা মুক্ত হবার পরিস্থিতিটা সৃষ্টি হয় মূলতঃ ডিসেম্বর মাসের প্রথম থেকেই। ডিসেম্বর মাসের প্রথম থেকেই চুয়াডাঙ্গা মহকুমার সর্বত্র ভারতীয় সীমান্ত সংলগ্ন এলাকাগুলোতে মুক্তিযুদ্ধ জোরদার হতে থাকে। এরই ফলশ্রুতিতে ৬ ডিসেম্বর পরিস্থিতি হয়ে ওঠে চরম উত্তেজনাকর।

  • রাজবাড়ী মুক্ত দিবস ১৮ই ডিসেম্বর

    রাজবাড়ী শহর মূলত রেলওয়ে শহর হিসেবে পরিচিত। রেলের শহরের সুবাদে এখানে ১৫-২০ হাজার বিহারীদের বসবাস ছিলো। শহরের নিউ কলোনি, আঠাশ কলোনি, স্টেশন কলোনি ও লোকোশেড কলোনি এলাকায় ছিলো তাদের বসবাস। পাকিস্তান আমলে এদের প্রচণ্ড দাপট ছিলো। পুরো রেলই ছিলো তাদের দখলে।

  • কুষ্টিয়ার গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধ

    ঊনবিংশ শতাব্দির শেষভাগে কুষ্টিয়ার সন্তান মীর মশাররফ হোসেন রচনা করেন তাঁর অমরগ্রন্থ 'বিষাদ সিন্ধু'। কিন্তু প্রায় শতবর্ষ পর তারই জন্মভূমিতে যে আর একটি বিষাদ সিন্ধু রচিত হতে যাচ্ছে তা কি তিনি ভাবতে পেরেছিলেন? ১৯৭১-এর ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে হিংস্র পাক শ্বাপদরা আঘাত হানে লালনের দেশ কুষ্টিয়ায়। শুরু করে ধ্বংস ও হত্যাযজ্ঞ। কিন্তু কুষ্টিয়ার বাঘা যতীনের অনুসারীরা তাদের রুখে দিয়ে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। কুষ্টিয়ার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সেই বিজয় আখ্যান বর্ণনা করেছেন ইত্তেফাকের কুষ্টিয়া প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জু।

পাতা 1 এর 3

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।