কুষ্টিয়া
- বিস্তারিত
- লিখেছেন আমিনুর রহমান শাওন
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4892
১৯৭১ এর মহান মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগীতা করার কারনে হানাদার বাহিনী তাকে গুলি করে হত্যা করে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত জগতি ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ও চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭১ সালের পর জগতি ইউনিয়ন ভেঙ্গে জগতি ও আলামপুর দুইটা ইউনিয়নে ভাগ হয়ে যায়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 3461
জনাব মোঃ আব্দুল আওয়াল মিয়া ১৯৪৫ সালের ২৬ জানুয়ারী কুষ্টিয়া জেলার পান্টিতে জন্মগ্রহন করেন। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান জনাব আঃ আওয়ালের পিতা মরহুম আলহাজ্জ্ব আব্দুল জব্বার। সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী হিসেবে তিনি খ্যাত। তাদের পৈত্রিক নিবাস কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 5026
১৮৯৮ সালে তৎকালীন নদীয়া বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার ফিলিপনগর ইসলামপুর গ্রামে সভ্রান্ত সরকার পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা জনাব জহির উদ্দিন সরকার, মাতা মোছাঃ রবেজান। তিনি এলাকার একজন ধার্মিক জনহিতশ্রী ব্যক্তি হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: খোকসা
- পঠিত হয়েছেঃ 13663
খোকসা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার একটি ক্ষুদ্রতম থানা। ১৯৪৭ সালের পুর্বে বর্তমান খোকসা থানা ছিলো অবিভক্ত বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সী বিভাগের অন্যতম নদীয়া জেলার কুষ্টিয়া মহকুমার অংশ। খোকসার যতদুর প্রাচীন ইতিহাস জানা যায়, তাতে করে দেখা যায়, নবাব মুর্শীদ কুলী খাঁর নবাবী আমলের শেষদিকে খোকসা ছিলো বর্তমান ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ থানার নলডাঙ্গা জমিদারের অধীনে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: খোকসা
- পঠিত হয়েছেঃ 7358
কোন সুদুর অতীতে খোকসা এবং খোকসার কালী জন্মলাভ করেছিলো এবং একে অপরকে পরিচিত করতে করতে একদিন অভিন্ন হয়ে উঠেছিলো তা আজ নিরুপন করা সম্ভব নয়। তবে এ তথ্যানুসন্ধানে মানব-মনীষা যতদুর এগিয়েছে, তার থেকে খোকসা থানা এবং এই কালী পূজার একটা মোটামুটি ধারনা লাভ করা যেতে পারে। দীর্ঘদিন থেকেই খোকসা ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক থানা। বিবিধ সাংস্কৃতিক প্রবাহ বহুবার এই থানার উপর দিয়ে বয়ে গেছে। ফলে খোকসা থানা বর্তমানে সভ্যতা ও সাংস্কৃতির চর্চার একটি পীঠস্থান।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3531
মোহাম্মদ নুরুল হক একজন সফল শিক্ষাবিদ ও জনসেবক হিসেবে পরিচিত। ১৭ই শ্রাবন ১৩২২ সাল (১লা আগষ্ট ১৯১৫ সাল ইং) বর্তমানে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার মোহাম্মদপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম মুজিব উদ্দীন বিশ্বাস, মাতা মোছাঃ জিউজান নেসা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3986
কুষ্টিয়ার আদি ও ঐতিহ্যবাহী পরিবারগুলোর মধ্যে খন্দকার লুৎফেল হকের পরিবার অন্যতম। খন্দকার লুৎফেল হক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের একজন শ্রেষ্ঠ সাধক এবং উচ্চমানের শিল্পী। তিনি একজন সমাজ সেবক। গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার ভার তিনি নিজেই বহন করতেন এবং নিজ বাড়িতে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিতেন। তিনি একজন প্রগতিশীল চিন্তাধারার এবং মুক্ত মনের মানুষ ছিলেন। তিনি সাংস্কৃতিমনা মানুষদের খুবই ভালবাসতেন এবং এবং নিজ সন্তানদের সেই ভাবেই গড়ে তুলেছেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 2798
মীর আনিসুজ্জামান ১৯৪৭ সালের ১৭ই মার্চ কুষ্টিয়ার জগতি ইউনিয়নের বটতৈলের মীর বাড়ীতে জন্ম গ্রহন করেন। ১৯৫২ সালে মীর আনিসুজ্জামানের প্রাইমারী স্কুলে প্রথম শিক্ষা জীবন শুরু করেন। ১৯৫৭ সালে রংপুরের কারমাইকেল স্কুলে এবং ১৯৫৮ হইতে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ওয়েষ্ট এন্ড হাই স্কুল আজীমপুর, ঢাকা থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ন হন। ১৯৬৭ সালে ঢাকা জগন্নাথ কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি,কম পাশ করেন। ১৯৭৫ সালে আর,এফ,ডি-জি,কিউ লিঃ সেরী এবং ১৯৮৯ সালে ডানলপ বিউফোর্ট লিঃ ইংল্যান্ড থেকে সুমদ্রগামী জাহাজের সেফটি ইকুইপমেন্ট এর উপর ইন্সেপেকশন এবং সার্ভিসিং এর প্রশিক্ষন গ্রহন করেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4383
পুর্ব পুরুষ নদীয়া বেথুয়া ডহরী থেকে আসেন। মহম্মদ শাহী পরগনার মালিক ছিলেন, গউস বিলা পূর্বের নাম বর্তমান নাম ঘোষবিলা। কামেল ব্যক্তি দুই ভাই একজন বাগু দেওয়ান। উনার মাজার আলামপুর, অপর জনের মাজার ঘোষ বিলাতে তার নাম ফয়েজ উদ্দিন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 5121
শফিকুল ইসলামের নাটক “সাঁইজির বাড়ী যাব” পাঁচটি অংশ ও ১৫টি চরিত্রের মোট ৫৬ পৃষ্ঠার নাটকের বই যা সম্পাদনা করেছেন কুষ্টিয়ার ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, গীতিকার নাজির উদ্দিন আহমেদ। প্রকাশক – লেখক নিজেই শফিকুল ইসলাম, জয়নাবাদ মন্ডলপাড়া ( পুরাতন পাকার মাথা ), কুমারখালী, কুষ্টিয়া।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3793
শেখ রওশন আলির ব্যক্তি জীবনের চাইতে তার রাজনৈতিক জীবনটাই মূলত মূখ্য। একজন রাজনীতিক কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌছালে তার ব্যক্তিজীবন ম্লান হয়ে যায় রাজনৈতিক জীবনের কাছে তা তাকে পর্যালোচনা করলেই বোঝা যায়। তার নিজের জীবনের জন্য কোন অংশই ছিলো না, তার সবটুকুই দেশ, জাতি এবং নির্যাতিত, নিষ্পোষিত, নিপীড়িত, শোষিত জনগোষ্ঠির জন্য নিবেদিত।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4205
রওশন আলি এই যুদ্ধে ও আগামী পরিকল্পনা নিয়ে নিজ দলের মধ্যে আলোচনা শুরু করেন। তিনি সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরে যাবার পরামর্শ দেন, কিন্তু তিনি শহরেই থেকে যান। ১৫ দিন শত্রুমুক্ত থাকার পর ১৪ এপ্রিল পাক সেনারা ধবংসযজ্ঞ, হত্যাকান্ড চালাতে চালাতে শহর পুনঃদখল করে। এরই মধ্যে রওশন আলি সীমান্ত পাড়ি দিয়ে পশ্চিম বাংলায় চলে যান। সেখানে তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক বন্ধুদের সাথে অনেক আলাপ আলোচনা হয়। তিনি নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে এসে বাংলাদেশ থেকে আসা যুবকদের একত্রিত করে মুক্তিযুদ্ধে যাবার জন্যে সশস্ত্র প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4165
১৯৪৮ সালে রওশন আলি আত্মগোপন করতে বাধ্য হন। তখন থেকে তিনি ঢাকায় অবস্থান করে দলের কাজ করতে থাকেন। এসময় বাম হটকারী লাইন গ্রহন করার কারনে পার্টিতে মতভেদ দেখা দেয়। তখন ৪৯ সালে পার্টির সিদ্ধান্তক্রমে কমরেড শেখ রওশন আলিকে সম্পাদক করে তিন সদস্যের প্রাদেশিক কমিটি গঠিত হয়। তার সাথে ছিলেন আলতাফ আলী ও আব্দুল বারী। পরে রওশন আলি গ্রেফতার হলে দলের দায়িত্ব পান আলতাফ আলী।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3879
কমরেড রওশন আলি পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষের জন্ম হয় যারা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের চাইতে সাধারন খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের মঙ্গলের জন্য জীবন উৎসর্গ করে থাকেন। জদিও জগৎ সংসারে এসব মহৎ ব্যক্তিদের সংখ্যা খুবই নগন্য, এসব ক্ষনজন্মা মানুষের আবির্ভাব আমদের সমাজে খুবি দুর্লভ।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3458
খাতের আলী কলেজ ও এইচএন উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রতিষ্ঠাতা
আলহাজ্ব কেএম আব্দুল খালেক চন্টু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল [বিএনপি] মনোনীত প্রার্থী হিসাবে ১৯৯১ এর জাতীয় সংসদ, কুষ্টিয়া ৩ আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্য।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 6501
কবি, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার, গবেষক, শিক্ষাবিদ
কবি, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার, গবেষক, শিক্ষাবিদ ডঃ আবুল আহসান চৌধুরী ১৯৫৩ সালের ১৩ জানুয়ারী কুষ্টিয়ার মজমপুরে নিজ পিত্রালয়ে জন্মগ্রহন করেন। পিতা ফজলুল বারী চৌধুরী, মাতা সালেহা খাতুন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 2795
এ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান ১৯৪৩ সালে কুষ্টিয়া সদরের জিয়ারখী ইউনিয়নের শৈলগাড়ী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০০৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তার পিতার নাম মেহেরুল্লাহ শেখ এবং মাতার নাম আমেনা খাতুন। তারা তিন ভাই দুই বোন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4767
পরাধীন ব্রিটিশ শৃংখলে জর্জরিত ভারতীয় জাতিস্বত্বার অন্য দশটা গ্রামের মতই বাংলার স্মৃতিবিজড়িত হাটশ হরিপুর গ্রাম। পা বাড়ালেই শিলাইদহের কুঠিবাড়ী। তারই এক পাড়ে ফকির লালন শাহ্, তার পাশে মীর মোশাররফ, কাঙ্গাল হরিনাথ, অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়’র স্মৃতিবিজড়িত কুমারখালী। আর একপাড়ে শ্রী শ্রী অনুকুল ঠাকুর। একদিকে হাতছানি প্রমত্ত পদ্মার, তারি কুল ঘেষে গড়াইয়ের মাঝে হরিপুর। ১৯১৮ সালে এই গ্রামে জন্মগ্রহন করেন জাহের আলী মিয়া।
উপ ক্যাটেগরি সমূহ
কুমারখালী নিবন্ধ গণনা: 16
দৌলতপুর নিবন্ধ গণনা: 13
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
ভেড়ামারা নিবন্ধ গণনা: 8
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
মিরপুর নিবন্ধ গণনা: 9
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
খোকসা নিবন্ধ গণনা: 4
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।