কুষ্টিয়া
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3034
জগদীশ গুপ্ত (জন্ম : ১৮৮৬ সালে মৃত্যু : ১৯৫৭ সালে) কুষ্টিয়া শহরে। তাঁর আদি নিবাস ফরিদপুরের খোর্দমেঘচারী গ্রামে । তার পিতা কৈলাস চন্দ্র গুপ্ত কুষ্টিয়াতে ওকালতি করতেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 11042
১৮৬৭ সালে তদানিন্তন ব্রিটিশ সরকার দর্শনা হতে জগতি পর্যন্ত রেল লাইন স্থাপন করেন এবং এরপর পর্যায় ক্রমে সংস্কার হয়। পোড়াদহ রেল যোগে রাজশাহী, ঢাকা, রাজবাড়ী, খুলনা ইত্যাদি জায়গায় যাওয়া যায়। ১৮৯৭ সালে দর্শনা–পোড়াদহ সেকশনটি সিঙ্গেল লাইন থেকে ডাবল লাইনে উন্নীত করা হয়। পর্যায়ক্রমে ১৯০৯ সালে পোড়াদহ–ভেড়ামারা, ১৯১৫ সালে ভেড়ামারা–ঈশ্বরদী এবং ১৯৩২ সালে ঈশ্বরদী–আব্দুলপুর সেকশনগুলোকে ডাবল লাইনে উন্নীত করা হয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ভেড়ামারা
- পঠিত হয়েছেঃ 3809
নদীটির নাম হিসনা। এক সময় ওর প্রত্যক্ষ সম্পর্ক ছিল পদ্মার সাথে। আসলে পদ্মা ওর মা। নদী যখন তার সন্তানের প্রন্তানকে প্রসারিত করে, তার চলার পথের দুধারে তখন ধারণ করে প্রমত্তা রূপ। পাড়ির কোন একটা অংশের বিপুল ভাঙন স্ফীত করে তার শরীর। তারপর সেই স্ফীত অংশটাকে চিরে দিয়ে প্রসারিত করে তার শাখা- প্রশাখা। হিসনাও নাকি কোন একসময় ছিল পদ্মার প্রত্যক্ষ শাখা নদী। যদিও এখন তাকে দেখে বোঝার আর কোন উপায় নেই সেও কখনও নদী ছিল। তার বুকেও উড়েছে হাজারও পাল।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ভেড়ামারা
- পঠিত হয়েছেঃ 3488
১৯৭১ সালের ১২ই ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর যৌথ সাঁড়াশি আক্রমনের মুখে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীসহ তাদের এ দেশীয় দোসররা পিছু হটে। ১১ ডিসেম্বর রাতে পাকহানাদাররা পরাস্ত হয়ে ভেড়ামারা-পাকশি হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর মাইনস চার্জ (বোমা) নিক্ষেপ করে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১২ নং স্প্যানটির ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে পদ্মা নদী পার হয়ে পালিয়ে গেলে ১২ই ডিসেম্বর এ শহরটি শত্রু মুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধের ৮ নং সেক্টরের অধীনে ছিলো কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 3216
৮ই ডিসেম্বর ঐতিহাসিক কুষ্টিয়ার মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুর থানা পাকিস্তানী হানাদারমুক্ত হয়। বাঙ্গালী ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের একটি স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের ৮ই ডিসেম্বর বহু ত্যাগ-তিতীক্ষার বিনিময়ে কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানার পাকিস্তানী হানাদারমুক্ত দিবস হিসেবে ইতিহাসের পাতায় স্থান পায়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 3353
৮ই ডিসেম্বর মিরপুর থানা পাক হানাদার মুক্ত দিবস। বাঙ্গালী ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের একটি স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এ দিনে বহু ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে জেলার মিরপুর থানা পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল। সে থেকে এ দিনটি মিরপুর থানা পাকহানাদার মুক্ত দিবস হিসেবে ইতিহাসের পাতায় স্থান পায়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: খোকসা
- পঠিত হয়েছেঃ 3109
৪ই ডিসেম্বর খোকসা হানাদারমুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিন কুষ্টিয়ার ওই উপজেলায় বিজয়ের লাল-সবুজ পতাকা ওড়ান মুক্তিযোদ্ধারা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ভেড়ামারা
- পঠিত হয়েছেঃ 3636
হাসানুল হক ইনু (জন্ম: ১২ নভেম্বর ১৯৪৬) বাংলাদেশের বর্তমান তথ্যমন্ত্রী। তিনি একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল তথা জাসদের একাংশের নেতা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম নেতা। তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশ গ্রহণের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া তিনি ৬০ এর দশকের একজন নামকরা ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তার বাড়ী কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 4086
ভারতের চাকুরিয়া সেনানিবাস থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে। শিকারপুর সাবসেক্টর একশন ক্যাম্প অবস্থান নিয়ে বর্ডার বেল্ট এর বিভিন্ন অপারেশনে অংশ গ্রহণ করেন শাহ আলম (৭২)। পরবর্তীতে দৌলতপুর উপজেলার বিভিন্ন যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন এবং যুদ্ধ কালীন সময় দৌলতপুর থানার কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। যুদ্ধ শেষে দৌলতপুর থানার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। উনি প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4908
গড়াই নদী গঙ্গা তথা পদ্মার একটি প্রধান শাখানদী। বর্তমান বারখাদা এবং হাটস হরিপুর গ্রামের মধ্যে ভাগ হতে বয়ে চলা গড়াই পদ্মা নদী হতে উৎপত্তি। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মধুমতি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ২৪।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 4711
কমরেড জসিম উদ্দিন মণ্ডল (জন্মঃ ১৯২২ইং মৃত্যুঃ ২ অক্টোবর, ২০১৭ইং) অগ্নী-যুগের বিপ্লবী আজীবন সংগ্রামী শ্রমিক নেতা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের সন্তান এবং ঈশ্বরদী টেংরীর মুক্তি মোড়ের বাসিন্দা অনলবর্ষী বক্তা, শোষিত-নিপীড়িত, বঞ্চিত শ্রমজীবি মেহনতি মানুষের নেতা কমরেড জসিম উদ্দিন মন্ডল।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 3534
জলধর সেন (১৩ মার্চ ১৮৬১ - ১৫ মার্চ ১৯৩৯) সাহিত্যিক, সাংবাদিক, পর্যটক। ১৮৬০ সালের ১৩ মার্চ কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি গ্রামে তাঁর জন্ম। বঙ্গবিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সাপ্তাহিক গ্রামবার্তা প্রকাশিকার সম্পাদক কাঙাল হরিনাথ ছিলেন তাঁর শিক্ষাগুরু।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3521
মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা (জন্মঃ ১৬-১২-১৯০৬ মৃত্যুঃ ০২-০৫-১৯৭৭) সাহিত্যিক। তাঁর পৈতৃক নিবাস কুষ্টিয়া জেলার নিয়ামত বাড়ী গ্রামে। জন্ম পাবনায়, পিতা খানবাহাদুর মোহাম্মদ সোলায়মান ছিলেন একজন বিভাগীয় স্কুল পরিদর্শক এবং মা সৈয়দা রাহাতুননেসা খাতুন ছিলেন সাহিত্য ও সঙ্গীতের প্রতি অনুরাগী। ছয় বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে মাহমুদা ছিলেন দ্বিতীয়। কৈশোরে রচিত কবিতা ও রূপকথায় তাঁর নাম পাওয়া যায় শ্রী রকিবননেছা মহম্মদা খাতুন। তাছাড়া সে সময়ে তাঁর ডাক নাম ছিল বাতাসী।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3155
এডভোকেট বদরুদ্দোজা গামা (জন্মঃ ১৯৩৭, মৃত্যুঃ ২৯ জুলাই ২০১৭) তিনি ছিলেন কুষ্টিয়ার প্রবীণ অভিবাবক। অনেকগুলো পরিচয় অর্জন করেছিলেন এই ছোট্র জীবনে। মোটা দাগে যেমন সংসদ সদস্য, পৌর পিতা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং সমাজবিদ।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 5710
হাটশ হরিপুর কুষ্টিয়া জেলার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রাম। এই গ্রামে কবি, সাহিত্যিক, শিল্পপতি, প্রকৌশলী, পীর-দরবেশ, বাউল এবং অসংখ্য গুণী মানুষের জন্মস্থান। কুষ্টিয়া শহরে ব্যবসায়িক উন্নয়নে হরিপুরবাসী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। ঘুম থেকে উঠেই কাজের জন্য চলে আসেন কুষ্টিয়া শহরে সারাদিন কর্ম-ব্যস্ত সময় পার করে সন্ধ্যায় ফিরে যান আপন নীড়ে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন আগামীতে উপশহর হিসেবে পরিচিত লাভ করবে এই হাটস হরিপুর ইউনিয়ন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 8852
আল্লারদর্গা কথাটি শুনলেই মনের মধ্যে এক অন্যরকম অনুভূতি জাগে যে, নিশ্চয় আল্লারর্দগায় কোন মাজার বা দরগা আছে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আল্লারদর্গাতে এ ধরণের তেমন কোন মাজার বা দরগা নেই। তবে আল্লারদর্গা নাম করণের ইতিহাস রয়েছে চমকপদ ঘটনা। আল্লারদর্গা নামকরণের ইতিহাস খুঁজতে গিয়ে লোক মুখে পাওয়া গেছে, প্রায় আড়াই’শ বছর আগে বৃটিশ শাসন আমলে ভারতের মুর্শিদাবাদ থেকে আসা একটি পরিবার কুষ্টিয়া জেলা দৌলতপুর উপজেলার পিয়ারপুর ইউনিয়নে মিরপুর নামক গ্রামে কয়েকটি তালুক নিয়ে বসবাস করতেন। ঐ পরিবারটির কর্তা ছিলেন ছুটি মন্ডল, তাহার ছিল পাঁচটি সন্তান মিলন, আলম, চাঁদ, সুবাদ ও ফতাব মন্ডল।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 14729
কুষ্টিয়া আগে দ্বীপাঞ্চল ছিলো। এখানে বহু গাছগাছালি ছিলো বিশেষ করে বাবলা গাছ। সেই সমস্ত গাছে বহু কাক বাস করত। তাই অনেক আগে কুষ্টিয়ার নাম ছিলো ' কাকদ্বীপ '। অনেকের মতে কুষ্টা (পাট) থেকে 'কুষ্টিয়া ' নামের উৎপত্তি। দেশ বিভাগের আগে বৃহত্তর কুষ্টিয়ার নাম 'নদীয়া ' ছিলো। প্রশাসনিক অসুবিধার কারনে তৎকালীন ডিষ্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট জনাব সৈয়দ মুর্তজা আলী ১৯৪৮ সালের প্রথম দিকে কুষ্টিয়া নামকরন করেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 10137
আহমেদ শরীফ (আগস্ট ১২, ১৯৪৩) একজন বাংলাদেশী অভিনেতা। কুষ্টিয়া জেলার বানিয়া পাড়া গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি প্রায় আট শতাধিক বাংলা চলচিত্রে অভিনয় করেছেন। খলনায়ক হিসেবে সফল হলেও অনেক চলচ্চিত্রে ভিন্ন চরিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্য রয়েছে অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী , দেনমোহর (১৯৯৬), তিন কন্যা (১৯৮৫),বন্দুক প্রভৃতি।
উপ ক্যাটেগরি সমূহ
কুমারখালী নিবন্ধ গণনা: 16
দৌলতপুর নিবন্ধ গণনা: 13
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
ভেড়ামারা নিবন্ধ গণনা: 8
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
মিরপুর নিবন্ধ গণনা: 9
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
খোকসা নিবন্ধ গণনা: 4
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।