আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে ঈদ মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কবি

কবি

কবি সেই ব্যক্তি বা সাহিত্যিক যিনি কবিত্ব শক্তির অধিকারী এবং কবিতা রচনা করেন। একজন কবি তাঁর রচিত ও সৃষ্ট মৌলিক কবিতাকে লিখিত বা অলিখিত উভয়ভাবেই প্রকাশ করতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট, ঘটনাকে রূপকধর্মী ও নান্দনিকতা সহযোগে কবিতা রচিত হয়। কবিতায় সাধারণত বহুবিধ অর্থ বা ভাবপ্রকাশ ঘটানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধারায় বিভাজন ঘটানো হয়। কার্যত যিনি কবিতা লিখেন, তিনিই কবি।

  • শোন বলিরে ও মন চাষা

    জমি আবাদ না করে হইল কি দুঃখ দশা

    শোন বলিরে ও মন চাষা
    নিজেই হলি বুদ্ধিনাশা
    জমি আবাদ না করে হইল কি দুঃখ দশা।।

  • দয়াল বাবা হযরত কদম আলী মস্তান (রহঃ)

    দয়াল বাবা কদম আলী মস্তানের জন্ম বিক্রমপুরের ডহরী নওপাড়া। আস্তানা ছিল মরহুম সাত্তার বেপারী সাহেবের বাড়ি তৎকালীন দিঘলী বাজারের পূর্ব পাশে। এই পাগলের আবির্ভাব বিক্রমপুরের মানুষের জন্য ছিল আশির্বাদের মতো। বিভিন্ন রোগ আর মহামারিতে বিক্রমপুরের মানুষেরা ছিলো দিশেহারা।

  • জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি

    জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি (ফার্সি: جلال‌الدین محمد رومی‎‎)(১২০৭ – ১৭ডিসেম্বর ১২৭৩), অথবা পরিচিত আছেন জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ বালখী, মাওলানা রুমি, মৌলভি রুমি নামে তবে শুধু মাত্র রুমি নামে বেশি জনপ্রিয়। তিনি ছিলেন ১৩ শতকের একজন ফার্সি সুন্নি মুসলিম কবি, আইনজ্ঞ, ইসলামি ব্যক্তিত্ব, ধর্মতাত্ত্বিক, অতীন্দ্রিবাদী এবং সুফী। রুমির প্রভাব দেশের সীমানা এবং জাতিগত পরিমণ্ডল ছাড়িয়ে বিশ্বদরবারে ছড়িয়ে পড়েছে; ফার্সি, তাজাকিস্তানী, তুর্কি, গ্রীক, পাস্তুন, মধ্য এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলামানরা গত সাত দশক ধরে বেশ ভালভাবেই তার আধ্যাত্নিক উত্তরাধিকারকে যথাযথভাবে সমাদৃত করে আসছে।

  • আরকুম শাহ্‌ আধ্যাত্মিক সাধক ও সূফী

    শাহ আরকুম আলী (জন্ম: ১৮৭৭ - মৃত্যু: ১৯ মার্চ ১৯৪১) ছিলেন বাংলাদেশের একজন আধ্যাত্মিক সাধক ও সূফী। জীবন ও সত্তার অর্থ আবিস্কারে ব্রতী এক সৃষ্টিশীল কবি আরকুম শাহ।

  • রাধারমণ দত্ত

    রাধারমণ দত্ত (১৮৩৩ - ১৯১৫) একজন বাংলা সাহিত্যিক, সাধক কবি, বৈঞ্চব বাউল, ধামালি নৃত্য-এর প্রবর্তক। সংগীতানুরাগীদের কাছে তিনি রাধারমণ বলেই সমাধিক পরিচিত। বাংলা লোকসংগীতের পুরোধা লোককবি রাধারমণ দত্ত। তার রচিত ধামাইল গান সিলেট ও ভারতের বাঙ্গালীদের কাছে পরম আদরের ধন।

  • দুদ্দু শাহ্ - মরমি কবি বাউল

    দুদ্দু শাহ্ (জন্মঃ- ১৮৪১ - মৃত্যুঃ- ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে) লালনের পরেই দুদ্দু শাহ্‌ সবচেয়ে মান্য মহাজন হিসেবে বাউল সমাজে খ্যাত। তাঁর গানের পঙ্কত্তি বাউল তত্ত্বের ভাষ্য হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে। বাউল-মতাদর্শের প্রচার ও প্রসারে তাঁর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

  • রমেশ চন্দ্র শীল

    রমেশ চন্দ্র শীল বা কবিয়াল রমেশ শীল বা রমেশ মাইজভান্ডারী (বাং ২৬শে বৈশাখ ১২৮৪ চট্টগ্রাম জেলা - ২৩শে চৈত্র ১৩৭৩, ইং ১৮৭৭ - এপ্রিল ৬, ১৯৬৭) বাংলা কবিগানের অন্যতম রূপকার। কবিগানের লোকায়ত ঐতিহ্যের সাথে আধুনিক সমাজ সচেতনতার সার্থক মেলবন্ধন ঘটিয়ে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তিনি ছিলেন মাইজভান্ডারী গানের কিংবদন্তি সাধক। জনপ্রিয় এই গণসঙ্গীত শিল্পী ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনে এবং সেই সাথে ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন পরবর্তী নুরুল আমিন বিরোধী আন্দোলনে তিনি প্রত্যক্ষ ভাবে অংশ নেন।

  • আধ্যাত্নিক দর্শনবাদী হাছন রাজা

    দেওয়ান হাসন রাজা (২১ ডিসেম্বর, ১৮৫৪ - ৬ ডিসেম্বর, ১৯২২) - (বাংলা- ৭ পৌষ,১২৬১ - ২২ অগ্রহায়ণ,১৩২৯) বাংলাদেশের একজন মরমী কবি এবং বাউল শিল্পী। তাঁর প্রকৃত নাম দেওয়ান হাসন রাজা। মরমী সাধনা বাংলাদেশে দর্শনচেতনার সাথে সঙ্গীতের এক অসামান্য সংযোগ ঘটিয়েছে। অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের মতে লালন শাহ্‌ এর প্রধান পথিকৃৎ। এর পাশাপাশি নাম করতে হয় দুদ্দু শাহ্‌, পাঞ্জ শাহ্‌, পাগলা কানাই, রাধারমণ, আরকুম শাহ্‌, জালাল খাঁ এবং আরো অনেকে। তবে দর্শনচেতনার নিরিখে লালনের পর যে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নামটি আসে, তা হাসন রাজার।

  • জারী সম্রাট মোসলেম উদ্দিন বয়াতী

    চারণ কবি জারী সম্রাট মোসলেম উদ্দিন বয়াতী (জন্মঃ- ১৯০৪ - মৃত্যুঃ- ১৯ আগস্ট ১৯৯০) বাল্যকাল হতেই তিনি সংগীতানুরাগী ছিলেন এবং জারী, ভাব, মুর্শিদী ও পয়ার ইত্যাদি গান গাইতেন। তৎকালের বিখ্যাত সব গায়কের সাথে তিনি গানের পাল্লা দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেন। তাঁর গান শুনে প্রায় সকল দর্শকই কান্নায় ভেঙ্গে পড়তেন।

  • মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত (২৫ জানুয়ারি ১৮২৪ – ২৯ জুন ১৮৭৩) ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও নাট্যকার এবং প্রহসন রচকার। তাকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব গণ্য করা হয়। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি হিসেবেও তিনি পরিচিত।

  • কবি গোলাম মোস্তফা

    গোলাম মোস্তফা (জন্ম: ১৮৯৭ - মৃত্যু: ১৩ অক্টোবর ১৯৬৪) একজন বাঙালি লেখক এবং কবি। তিনি বাংলা সাহিত্যে মুসলিম রেঁনেসার কবি নামে পরিচিত।

  • সৃষ্টিশীল কারিগর কবি ও স্থপতি রবিউল হুসাইন

    রবিউল হুসাইন (জন্মঃ ৩১ জানুয়ারি ১৯৪৩ সাল - মৃত্যুঃ ২৬ নভেম্বর, ২০১৯ সাল ইংরেজি) সৃষ্টিশীল কারিগর তিনি একাধারে কবি, স্থপতি, শিল্প-সমালোচক, ছোটগল্পকার ও প্রাবন্ধিক। লেখালেখির পাশাপাশি এই মহান গুণীব্যক্তি জীবনের সবটুকু সময় দেশ ও মানব কল্যাণে উৎসর্গ করে গেছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তৃত সবুজ পটভূমিকায় রক্তাভ যে শহীদ মিনার সেটি আমাদের জাতীয় পতাকা তথা বাংলাদেশের মর্মমূলেরই প্রতীকীরূপ। ওই স্থাপত্যকর্মটির নকশা করেছেন স্থপতি রবিউল হুসাইন।

  • বাংলা গানের অমর গীতিকবি এবং সংগীতস্বাতী - মাসুদ করিম

    মাসুদ করিম ( জন্মঃ ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬ - মৃত্যুঃ- ১৬ নভেম্বর, ১৯৯৬) ছিলেন একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী গীতিকার। দেশ বিদেশের অনেক খ্যাতিমান সুরকারেরা তার রচিত গানে সুর দিয়েছেন এবং বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীরা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। সঙ্গীতে অবদানের জন্য দুইবার শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।

  • শিলাইদহ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি

    শিলাইদহ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত শিলাইদহ কুঠিবাড়ি। কুষ্টিয়া শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তর পূর্বে কুমারখালি উপজেলার অর্ন্তগত শিলাইদহ ইউনিয়নের খোরেশদপুর কুঠিবাড়ি অবস্থিত।

  • ভুল বুঝে চলে যাও

    যত খুশি ব্যাথা দাও

    (যদি) ভুল বুঝে চলে যাও যত খুশি ব্যথা দাও
    সব ব্যথা নীরবে সইবো
    বন্ধুরে, তোমার লেখা গানটারে গাইবো।।
  • দরিদ্র নজরুল তবুও উজ্জ্বল

    Poor Nazrul is still bright

    দরিদ্র পরিবার থেকে বেড়ে উঠা অনেক কষ্টের। পেট এবং পরিবারের চাহিদা মেটাতে গিয়ে অপরিপক্ক বয়স হতেই কর্ম জীবনে ঝাঁপিয়ে পরতে হয়। আমাদের জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম এক দরিদ্র পরিবারে নিতান্ত দুঃখের মধ্যে তিনি মানুষ।

  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি

    আমাদের জীবনের প্রেক্ষাপটে রোজ আমরা পাই জীবনের রূপরেখা, এবং তাকেই তুলির টানে রাঙিয়ে চলায় আমাদের জীবনের স্বার্থকতা। এবং এই তুলির রঙের রসদই আমরা পাই কবিগুরুর লেখা থেকে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান এই সব আমাদের ভাবায়, জীবন টাকে নতুন রঙে-রূপে চিনতে শেখায়। এমনি কিছু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি আমরা এখানে দিলাম যা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর রচনা থেকে নেওয়া।

  • বহুবিধ রবি - তাঁর সাহিত্যজীবন

    উপন্যাস: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস বাংলা ভাষায় তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় সাহিত্যকর্ম। ১৮৮৩ থেকে ১৯৩৪ সালের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ মোট বারোটি উপন্যাস রচনা করেছিলেন। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: চোখের বালি, গোরা, ঘরে বাইরে, চতুরঙ্গ, শেষের কবিতা, চার অধ্যায়, বউ ঠাকুরাণীর হাট ইত্যাদি।

  • স্বদেশপ্রেমী মানবতাবাদী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    মানবতার ধর্মে বিশ্বাসী রবি প্রথম জীবন থেকেই স্বদেশ ও সমাজের ভাবনাতে ব্যাকুল ছিলেন। তিনি যখন পদ্মাতীরবর্তী অঞ্চলে জমিদারির কাজকর্ম দেখাশোনা করতেন তখন সেখানকার প্রজাদের সঙ্গে সকল সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিতেন তিনি আন্তরিকতার সঙ্গে। প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও ইংরেজ শাসিত পরাধীন ভারতবর্ষ সম্পর্কে উদাসীন ছিলেন না।

  • ঘুম দিয়া কাটালি মনা চিরকাল

    ভোগলা বাজীর ধোকায় পড়ে

    ভোগলা বাজীর ধোকায় পড়ে
    বেসুরে বাজালি তাল
    ঘুম দিয়া কাটালি মনা চিরকাল।।

পাতা 1 এর 5

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।