বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ইমেইল kushtia.contact@gmail.com অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

ফরিদা পারভীন লালন সঙ্গীত শিল্পী
ফরিদা পারভীন লালন সঙ্গীত শিল্পী

ফরিদা পারভীন (জন্মঃ ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫৪ইং) বাংলাদেশের আপামর-সাধারণের কাছে দীর্ঘদিন ধরেই লালন সঙ্গীত এবং ফরিদা পারভীন পরস্পর পরিপূরক এবং অবিচ্ছিন্ন দু'টি নাম। লালন সাঁইজির গানের প্রসঙ্গ উঠলেই বাঙালীর মন-কানে প্রথমেই যাঁর কন্ঠস্বর ও সুর বেজে ওঠে, তা নিশ্চিতভাবেই ফরিদা পারভীনের।

দীর্ঘদিন তিনি দূর কুষ্টিয়া শহরে বসে লালন সঙ্গীতের চর্চা করেছেন এবং সেখান থেকেই তাঁর প্রতিষ্ঠা। দূর মফস্বল শহরে বাস করে লালন সঙ্গীতের মতো একটি বিশেষ সঙ্গীতের ক্ষেত্রে একক গুরুত্ব প্রতিষ্ঠার দৃষ্টান্ত আমাদের দেশে ফরিদা পারভীন ছাড়া আর কারো নেই। কুষ্টিয়াতে অবস্থানকালেই তিনি লালন সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ সরকারের একুশে পদক এবং অনন্ত প্রেম ছবিতে 'নিন্দার কাঁটা' গানটি গেয়ে ১৯৯৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।

জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়ঃ লালন সঙ্গীতের এই অতুলনীয় ও অদ্বিতীয় কন্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর নাটোর জেলার সিংড়া থানার শাঔঁল গ্রামে। শাঔঁল হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সুন্দর একটা গ্রাম কলম-এর অংশ। কলম গ্রামের মতো এত সুন্দর গ্রাম আজও নাকি তামাম উত্তরবঙ্গে নেই। এ প্রসঙ্গে ফরিদা পারভীন ওই অঞ্চলে প্রচলিত একটা ছন্দ-প্রবাদের উদ্ধৃতি দেন- 'বিল দেখতে চলন। গ্রাম দেখতে কলম।' সেই সুন্দর গ্রামাঞ্চলে তাঁর জন্ম।

শৈশবকালঃ ছোটবেলায় ফরিদা পারভীন ছিলেন চঞ্চল প্রকৃতির। প্রায় সারাক্ষণ তিনি দৌড়-ঝাঁপ আর খেলাধুলা করে বেড়াতেন। তাঁর দাদা এবং নানার বাড়ির মাঝখানে ছিল একটি নদী। আত্রাইয়ের সেই শাখা নদীর নাম ছিল গুর। ওই নদীটি পার হয়ে অধিকাংশ দিন বালিকা ফরিদা দাদার বাড়ি থেকে নানার বাড়িতে চলে যেতেন। আর নানার বাড়ির পাশে ছিল বিরাট একটা বিল। নদী পার হয়েও তাই তাঁর অবসর ছিল না। বালিকাবেলার খেলার সাথী মামাতো ভাইবোনদের সঙ্গে মিলে শাপলা তুলতে যেতেন সেই বিলে। শুধু তাই-ই নয় বিলের মধ্যে থাকতো ছোট ছোট ডিঙি নৌকা। ওই সব নৌকাতে চেপে ফরিদারা সাধারণত বিল থেকে শাপলা তুলে আনতেন। এর বাইরে বালিকা ফরিদা সাথীদের সাথে যেতেন পাখির বাসা দেখতে এবং মাঠের পর মাঠ হইচই করতে। খুব বেশি গরমের সময় হলে ফরিদা তাঁর নানা বাড়ির আমবাগানের নীচে পাটি বিছিয়ে মামাতো ভাইবোনদের সঙ্গে মিলে শুয়ে থাকতেন। সে সময় ফরিদা ছিলেন পিতা-মাতার একমাত্র সন্তান। আবার ছোটবেলা থেকেই একটু আধটু গানও করতেন যে কারণে মামা-খালারা তাঁকে খুব ভালবাসতেন।

বালিকা বয়সে ফরিদা পারভীন যখন গ্রামে ছিলেন, তখন গান কিন্তু সবসময় তাঁর মুখে লেগেই থাকত, সে যেকোনো গান হোক না কেন। ছোটবেলা থেকেই ফরিদার ভালো লাগতো সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গান। তখন তিনি বুঝতেনও না যে উনি সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। কিন্তু রেডিও ছেড়ে দিয়ে তাঁর গান শুনে তিনি শিহরিত হতেন। ফরিদা রেডিওতে সন্ধ্যা'র উচ্চারণ খেয়াল করতেন। আজকের ফরিদা পারভীন স্বীকার করেন-উচ্চারণে তিনি ইনহেরিটেজ, শুনতে শুনতে তাঁর উচ্চারণ শেখা। তখন আকাশ বাণী বেতারে সকাল পৌঁনে ন'টায় আধুনিক গানের একটা অনুষ্ঠান হত। বালিকা ফরিদা একদিন রেডিও শুনতে শুনতে আকাশ বাণী ধরেন। তখন তিনি সঙ্গীতের বিষয়গুলোর কিছুই বুঝতেন না। পরবর্তীতে জেনেছেন যে, তাঁর শোনা আকাশ বাণীর ওই অনুষ্ঠানে আধুনিক গানের সঙ্গে ওস্তাদ আলী হোসাইন তার সানাই বাজাতেন। অসাধারণ সেই সুরটা ফরিদাকে মুগ্ধ করতো। তখনকার দিনে ফরিদার জীবনে এমনও হয়েছে যে, তিনি গান শুনতে শুনতে কেঁদে ফেলেছেন, গলা সাধতে সাধতেও কেঁদে ফেলেছেন। সুরটা ফরিদাকে প্রথম থেকে আবেগাপ্লুত করতো, ফরিদার ভিতরে অনুরণন ঘটাত।

ফরিদার বড় মামা ভীষণ গানের ভক্ত ছিলেন। উনি গান করতেন না, কিন্তু গানের আসর যেখানে যা হবে, তিনি যাবেনই। যেহেতু ফরিদার নানা-দাদার বাড়ি সংলগ্ন হিন্দু সমাজের একটা প্রভাব ছিল, তাঁদের সঙ্গে তাঁর মামাদের বন্ধুত্ব ছিল। তখন ধর্মের কথা ভেবে কারো মধ্যেই তেমন কোনো কুসংস্কার ছিল না, বরং বন্ধুত্ব এত বেশি ছিল যে তারা ফরিদার মামাদের বাড়িতে আসতেন, অনুষ্ঠান হলে তাঁর মামারাও যেতেন ওদের বাড়ি। কোনদিন মামা হয়তো কোথা থেকে একটা হারমোনিয়াম নিয়ে এসে বলতেন,- 'ফরিদা গান করত দেখি।' অমনি ফরিদা আনন্দের সঙ্গে গান গাইতেন। ফরিদা নানার বাড়িতে গেলে সন্ধ্যার পর উঠানে পাটি পেতে গানের আসর বসত। ফরিদার গান শুনে তার বড় মামা বলতেন, 'আমার ফরিদার মতো আর গলা দেখি না। দেখিস রৌফা (ফরিদার মা ছিলেন সবার ছোট, মায়ের নাম ধরে বলতেন) আমার ফরিদা যা হবে না।'

ছুটির দিনে ফরিদার প্রিয় স্থান ছিল মামাদের আম বাগান, ওই বাগানে ফরিদা খেলতে যেতেন। অন্যদিকে, বিলে না গেলেও তাঁর ভালো লাগত না। আর বিলে পানি না থাকলেও তাঁর ভালো লাগত না। কাজেই বারোমাস বিলে পানি থাকতেই হবে। কেননা, সে পানিতে শাপলা ফোটে। এর মাঝে গ্রামের স্কুলেও তিনি কিছুদূর পড়াশোনা করেন।

তবে ফরিদা পারভীনের বেড়ে ওঠাটা একেবারে নিরবচ্ছিন্নভাবে গ্রামে নয়। কারণ তাঁর বাবা মেডিকেলে চাকরি করতেন, আর তাঁর চাকরির বদলির সুবাদে বিভিন্ন সময়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে ফরিদাকেও বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়েছে। এ কারণে ফরিদার বেড়ে উঠাতে বিভিন্ন জায়গার ছাপ পড়েছে।

শিক্ষা জীবন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাঃ ফরিদা পারভীনের স্কুল জীবন কেটেছে বিভিন্ন শহরে। তবে তাঁর স্কুল জীবনের সূচনা হয়েছিল মাগুরায়। তারপর একে একে কুষ্টিয়া গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল, কুষ্টিয়ার মীর মোশাররফ হোসেন বালিকা বিদ্যালয় এবং মেহেরপুর গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুলে অধ্যয়ন করেন। তিনি ম্যাট্রিক পাস করেন মীর মোশাররফ হোসেন বালিকা বিদ্যালয় থেকে। এরপর কলেজ জীবনে তিনি কুষ্টিয়াতে পড়ালেখা করেছেন। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি কুষ্টিয়া গার্লস কলেজ থেকে এইচ.এসসি. পাশ করেন এবং একই কলেজ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৭৬-৭৯ খ্রিস্টাব্দে অনার্স পাশ করেন।

গানের শিক্ষাঃ ফরিদা পারভীনের গানের হাতেখড়ি মাগুরা জেলায়। সেটা ১৯৫৭-৫৮ সালের কথা, তখন ফরিদা মাত্র চার-পাঁচ বছরের মেয়ে। সে সময় মাগুরায় ফরিদাকে গানে হাতেখড়ি দিয়েছিলেন ওস্তাদ কমল চক্রবর্তী। এরপর যেখানেই তিনি থেকেছেন সেখানেই তিনি নিয়মিত বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে গানের তালিম নিয়েছেন। মাগুরা গার্লস স্কুল থেকে যখন তিনি কুষ্টিয়া গার্লস স্কুলে আসেন, তখন ওস্তাদ ইব্রাহিম ছিলেন তাঁর স্কুলের গানের টিচার। ফরিদার গান শুনে তিনি তাঁকে ক্ল্যাসিক্যাল শিখতে পরামর্শ দেন। তখন তিনি ক্লাস থ্রি'র ছাত্রী। ওস্তাদ ইব্রাহিমের পরামর্শ মোতাবেক ফরিদা উনার কাছেই ক্ল্যাসিক্যাল শিখতে শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি আরেকটু বড় হয়ে কুষ্টিয়ার তখনকার গানের ওস্তাদ রবীন্দ্রনাথ রায়, মোতালেব বিশ্বাস এবং ওসমান গণি'র কাছে ক্ল্যাসিক্যাল শেখেন। প্রায় ছয়-সাত বছর তানপুরার সঙ্গে ক্ল্যাসিক্যাল চর্চা করবার পর তিনি নজরুল সঙ্গীত শিখতে শুরু করেন। তাঁর নজরুল সঙ্গীতের প্রথম গুরু হচ্ছেন কুষ্টিয়ার ওস্তাদ আবদুল কাদের। এরপর তিনি মেহেরপুরে মীর মোজাফফর আলী'র কাছেও নজরুল সঙ্গীত শেখেন। স্বরলিপি দিয়ে নজরুলের গান হারমোনিয়ামে ও কন্ঠে তোলার কাজটি তিনি ওস্তাদ মীর মোজাফফর আলী'র কাছেই প্রথম শেখেন। ১৯৬৮ সালে তিনি রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত নজরুল সঙ্গীত শিল্পী নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে লালন সাঁইজির গানের সঙ্গে ফরিদার যোগাযোগ। তখন তিনি কুষ্টিয়াতে থাকতেন। সেখানে তাঁদের পারিবারিক বন্ধু ছিলেন গুরু মোকছেদ আলী সাঁই। ১৯৭৩ সালে ফরিদা তাঁর কাছেই 'সত্য বল সুপথে চল' গান শিক্ষার মাধ্যমে লালন সাঁইজির গানের তালিম নেন। পরে মোকছেদ আলী সাঁইয়ের মৃত্যুর পর খোদা বক্স সাঁই, ব্রজেন দাস, বেহাল সাঁই, ইয়াছিন সাঁই ও করিম সাঁইয়ের কাছে লালন সঙ্গীতের শিক্ষা গ্রহণ করেন।

কর্মজীবনঃ ফরিদা পারভীনের কর্মজীবন সঙ্গীতময়। শুধু লালনের গান নয়, তিনি একাধারে গেয়েছেন আধুনিক এবং দেশাত্মবোধক গান। ফরিদা পারভীনের গাওয়া আধুনিক, দেশাত্মবোধক কিংবা লালন সাঁইয়ের গান সমান ভাবেই জনপ্রিয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, একুশে উদযাপনসহ যে কোনো জাতীয় দিবস পালনের সন্ধিক্ষণ এলে এদেশের সর্বত্র 'এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা-সুরমা নদীর তটে' গানটি অবধারিতভাবেই শোনা যায়। আবার আধুনিক গানের প্রসঙ্গ উঠলে এদেশের মানুষ এক বাক্যে স্মরণে আনে ফরিদার গাওয়া- 'তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম' এবং 'নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গায়ে প্রেমের কী সাধ আছে বলো' গান দুটিকে। তবে, সব ছাড়িয়ে বাংলাদেশের সব মানুষের কাছে ফরিদা পারভীনের প্রধান পরিচয় লালন সঙ্গীতের শিল্পী হিসেবে। তাঁর গায়কীর কারণেই লালনের গান আজ আমাদের সবার কাছে এত প্রিয়।

স্বাধীনতার পর ফরিদা পারভীন ঢাকায় চলে আসেন। তাঁর গাওয়া গান দিয়ে ট্রান্সক্রিপশন সার্ভিস শুরু হলো। মোকছেদ আলী সাঁই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে ছিলেন। তিনি ফরিদাকে ঢাকায় কিছু লালনের গান গাইতে বলেন। তাঁর অনুরোধে তিনি তখন 'খাঁচার ভিতর', 'বাড়ির কাছে আরশি নগর' এই গানগুলো গাইলেন। তখন তিনি কুষ্টিয়া থেকে এসে মোকছেদ আলী সাঁইয়ের কাছে লালনের গান শিখে ট্রান্সক্রিপশনে রেকর্ডিং করতে থাকেন।

পারিবারিক জীবনঃ ফরিদা পারভীনের স্বামী প্রখ্যাত গীতিকার ও কন্ঠশিল্পী আবু জাফর। ফরিদা পারভীন চার সন্তানের জননী। এক মেয়ে জিহান ফারিয়া আর তিন ছেলের মধ্যে বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল, মেজ ছেলে ইমাম নাহিল সুমন এবং ছোট ছেলে ইমাম নোমানি রাব্বি।

ক্ষেত্রভিত্তিক অবদানঃ লালন সাঁইজির গানের বাণী ও সুরকে বাংলাদেশে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে ফরিদা পারভীনের অবদান সর্বজন স্বীকৃত। বর্তমান শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের দরবারেও তিনি এখন লালন সাঁইজির বাণী ও সুরকে প্রচারের কাজে আত্মনিবেদিত আছেন। ইতোমধ্যে তিনি জাপান, সুইডেন, ডেনমার্ক, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ আরো বহু দেশে লালন সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন।

সম্মান, স্বীকৃতি ও সংবর্ধনাঃ ফরিদা পারভীন লালন সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ সরকারের একুশে পদক পান। এর বাইরে পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র 'অন্ধ প্রেম'-এ সঙ্গীত পরিবেশন করে শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে ১৯৯৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

ফরিদা পারভীনের গানের অ্যালবামঃ

  1. ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে 'অচিন পাখি' নামে একটি লংপ্লে রেকর্ড বের হয়। স্পন্সার করে শ্রোতার আসর (বর্তমানে এসিআই কোম্পানি)
  2. ডন কোম্পানি থেকে 'লালনগীতি'
  3. সারগাম থেকে 'লালনের গান'
  4. দোয়েল প্রডাক্টস থেকে 'দেশাত্মবোধক/আধুনিক/লালন' মিলে একটা ক্যাসেট
  5. আরশিনগর-এর ব্যানারে লালনের গান 'আমারে কি রাখবেন গুরু চরণে'
  6. বেঙ্গল ফাউন্ডেশন থেকে 'সময় গেলে সাধন হবে না'
  7. আবুল উলাইয়ার পরিবেশনায় 'আশা পূর্ণ হলো না'
  8. 'লাইভ কনসার্ট ইন জাপান' নামে একটা এ্যালবাম বের করছে আবুল উলাইয়া
  9. তোমার মতো দয়াল বন্ধু আর পাবো না
  10. সমুদ্রের কূলেতে বসে
  11. হিট সঙস অব ফরিদা পারভীন : মিলেনিয়াম /বহুদিন হলো ভেংগেছি ঘর
  12. লাইভ কনসার্ট ইন ফ্রান্স

তথ্য সুত্রঃ বাংলাদেশ আইকন

 

 

 

Add comment

সংস্কৃতি এর নতুন প্রবন্ধ

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।