কুষ্টিয়া
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 5783
নীল হাঙ্গামা জনিত কারনে বিচারের জন্য ভালুকায় [কুমারখালী] একটি মুনসেফী আদালত প্রতিষ্ঠা হয়। ঈষান চন্দ্র দত্ত প্রথম মুনসেফ ১৮৬৩ সালে কুষ্টিয়া থানা ও কুমারখালী থানা পাবনা জেলার অর্ন্তভুক্ত হলে ভালুকা মুনসেফী আদালত উঠে যায়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 13338
জনহৈতষী সমাজ সেবক বরেন্য শিল্পপতি নাসির উদ্দিন বিশ্বাস ১৯৪৫ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার সোনাইডাঙ্গা গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জম্নগ্রহন করেন। তাহার পিতা ইদ্রিস আলী মাতা রহিমা বেগম।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 10104
১৯৩১ সালের ৩১শে জুলাই কুষ্টিয়া জেলার অজপাড়া গাঁ চকরঘুয়া গ্রামে আলাউদ্দিন আহমেদের জন্ম। জন্মলগ্নে তার ভেতর আশার আলো দেখতে পেয়ে পিতা বাহার আলী ও মাতা তহিরুন্নেছা তার নাম রাখেন “আলো”। ডঃ আলহাজ্ব আলাউদ্দিন আহমেদ মাত্র চার বছর বয়সে তার পিতাকে হারান। চাচা চাঁদ আলী ও মাতা তহিরুন্নেছার আদর যত্নে, মেধা মননে বিকাশ লাভ করতে থাকে শিশু আলো। ৬ বছর বয়সে নন্দলালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়র তাকে ভর্তি করে দেন তার চাচা। প্রতিদিন পায়ে হেটে দুই মাইল দুরের স্কুলে তাকে যাতায়াত করতে হত। তখন থেকেই তার মনে জন্ম নেয় এই অঞ্চলের গরীব ছেলেমেয়েদের শিক্ষা লাভের জন্য কিছু একটা করা দরকার।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 6868
কুষ্টিয়া তথা সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে একটি উজ্জল পরিবার ডা: এম,এ কাশেম একজন চিকিৎসক হিসেবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। ডা: বীরেন দত্ত ও ডা: কাজী আব্দুল লতিফ সাহেবের যখন চিকিৎসক হিসেবে যথেষ্ট সুনাম ঠিক সেই সময় ডা: এম,এ কাশেম ও ডা: সিরাজুল ইসলাম কুষ্টিয়াতে চিকিৎসক হিসেবে আলোড়ন সৃষ্টি করেন। তিনি কাশেম ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 18053
আলহাজ্ব মজিবুর রহমান (জন্মঃ ২৭ ডিসেম্বর ১৯৪৭): শিল্প ও বানিজ্য জগতে এক জীবন্ত কিংবদন্তী সমাজ হিতৈষী আলহাজ্ব মজিবুর রহমান। কুষ্টিয়া চেম্বার এন্ড কমার্সের পরপর চারবার নির্বাচিত সভাপতি। তার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া জেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের বোয়ালদাহ গ্রামে এক মুসলিম পরিবারে। পিতা – কিয়াম উদ্দিন মালিথা, মাতা – ছিরাতুন্নেছা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 5641
কুষ্টিয়া জেলার প্রাচীনতম কুমারখালী থানার বর্তমান আয়তন ৩২৮.৯৪ বর্গকিলোমিটার। এর পশ্চিমে কুষ্টিয়া সদর থানা, পুর্বে খোকসা থানা, দক্ষিনে ঝিনাইদহের শৈলকুপা থানা এবং উত্তরে পদ্মা নদী ও পাবনা জেলা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 6615
Mr. Anwar Ali, one of the organizers of Liberation
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও নিউক্লিয়াসের কুষ্টিয়ার প্রথম সদস্য জনাব আনোয়ার আলী ১৯৪৪ সালে কুষ্টিয়া পৌরসভার অধীন আড়ুয়াপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। পিতা মনোয়ার আলী, মাতা নুরজাহান বেগম।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 27060
Birth History Kushtia
১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময় বর্তমান কুষ্ঠিয়া জেলা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল হিসেবে পুর্ব বাংলার অন্তর্ভুক্ত হয়। তার আগে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলা ছিলো অবিভক্ত। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সী বিভাগের অন্যতম নদীয়া জেলার অংশ।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 13469
Kushtia District
সাহিত্য ও সংস্কৃতির রাজধানী হিসেবে পরিচিত কুষ্টিয়া জেলার উত্তর পশ্চিম এবং উত্তরে পদ্মা নদীর অপর তীরে রাজশাহী, নাটোর ও পাবনা জেলা, দক্ষিণে ঝিনাইদহ জেলা, পশ্চিমে মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলা এবং ভারতের নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ জেলা এবং পূর্বে রাজবাড়ী জেলা অবস্থিত। ভারতের সাথে কুষ্টিয়ার ৪৬.৬৯ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকা আছে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 9745
আততায়ীর গুলিতে মারা যাওয়ার পর তার মরদেহ যখন আমলা হাই স্কুল মাঠে আনা হয় তখন লক্ষ লক্ষ নারী পুরুষের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিলো। কারো মৃতুতে এত লোক, এমন কান্না কেউ কখনও দেখেনি।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 6320
মুক্তিসংগ্রামী ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল-ইসলাম :
মুক্তিযুদ্ধের সংকটপুর্ন সময়ে ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল-ইসলামের ভুমিকা ছিলো গৌরবময়। মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও এর পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে কুষ্টিয়ার অন্তর্গত মেহেরপুরের বৈদ্যনাথ তলার আম্রকাননে সরকারের শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানের সকল আয়োজনের দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছিলো ব্যারিস্টার এম,আমীর-উল-ইসলামকে। সে থেকে বাংলাদেশের রাজধানী 'মুজিবনগর ' বলে খ্যাত হলো দেশে বিদেশে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 8767
ভুমিকা : কুষ্টিয়ার কৃতি সন্তান, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষনা পত্রের রচয়িতা, বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা, স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিসংগ্রামের শীর্ষস্থানীয় সংগঠক হলেন জনাব এম আমীর-উল-ইসলাম। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে তার নাম অতপ্রত ভাবে জড়িত।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 6169
The glorious history of the life of a struggling - Abdur Rouf Chowdhury
জনাব আব্দুর রউফ চৌধুরী ১৯৩৫ সালের ১৮ই আগস্ট তারিখে কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলাধীন ছত্রগাছা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত ধনাঢ্য মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম আব্দুল জব্বার চৌধুরী। জনাব আব্দুর রউফ চৌধুরী ১৯৫০ সালে কুষ্টিয়াস্থ মুসলিম হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ১৯৬২ সালে কুষ্টিয়া কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর সে বছরই তিনি ঢাকা বিশবিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং যথাসময়ে কোর্স সমাপ্ত করেন। কিন্তু পরীক্ষার প্রাক্কালে সেফটি এক্টে কারাবরন করার কারনে পরীক্ষা দেওয়া আর সম্ভব হয়নি।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 7296
The first flag of independent Bangladesh dresser - Kazi Aref Ahmed
১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কালীদাশপুর স্কুল মাঠে ( কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা) এক জনসভায় তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। কাজী আরেফ আহমেদ আমাদের গৌরবের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের পর গঠিত এবং প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, জাসদ এর অন্যতম প্রবক্তা ও নেতা। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় গড়ে উঠা মানবিক মনের অধিকারি, শোষনমুক্ত সমাজ ব্যবস্থার অন্যতম প্রবক্তা ও নেতা। কাজী আরেফ আহমেদ মুলত একজন জন দরদী, আত্মমর্যাদাশীল, নির্লোভ মানুষ। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের প্রশ্নে তিনি একরোখা ও জেদী।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 6382
শামসুল হাদী (জন্মঃ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২, মৃত্যুঃ ১১ মে ১৯৭৫)। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার মধ্যে একজন শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা। কুষ্টিয়া জেলার ১২টি থানাতেই যুদ্ধে সরাসরি নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং প্রত্যক্ষভাবে পঞ্চাশটির অধিক যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 8158
The main bases of the indigo planter in Kushtia
ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে কুষ্টিয়া জেলায় কয়েকজন নীলকর জমিদারি ক্রয় করেছিলেন। নীলকর ইংরেজগণ জোরপূর্বক প্রজাদের দাদন দিয়ে নীলচাষ করাতো। জন এন্ড ওয়াটসন কোম্পানির কুষ্টিয়া কুমারখালী ও খোকসায় কয়েকশ বর্গমাইল এলাকায় জমিদারি ছিল। এ অঞ্চলে সবচাইতে উৎকৃষ্ট মানের নীলচাষ হওয়ায় জমিদাররা প্রজা সাধারণকে দিয়ে জোরপূর্বক নীলচাষ করাতো। এ নীল আবাদের জন্য জমিদার, নীলকর, জোতদার প্রভৃতি সামন্ত প্রভুরা প্রজা জনসাধারণের ওপর অকথ্য অত্যাচার চালাতো। প্রজার জমির ওপর কোনো অধিকার ছিল না।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 3444
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ / ক্রোফোর্ড নগর অবস্থিত । এটি একটি ইউনিয়ন রক্ষা বাধ। বাধের অপর পার্শ্বে ইন্ডিয়া ( ভারত বর্ষ) অবস্থিত।
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 16261
কুষ্টিয়ার খাজানগর (Khazanogor kushtia) বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। কিন্তু গ্রাম হলেও এর পরিচিতি বিশ্বজোড়া। কারণ ওই গ্রামটি গ্রাম নয়, চাল উৎপাদনের বৃহৎ শিল্পনগরী। এই গ্রামটি এখন দেশের অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে একাধারে চাল উৎপাদন, উন্নত জাতে রূপান্তর ও বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে। এ চাল শিল্পনগরী থেকেই সারা দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ চাহিদা মেটানো হয়।
উপ ক্যাটেগরি সমূহ
কুমারখালী নিবন্ধ গণনা: 16
দৌলতপুর নিবন্ধ গণনা: 13
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
ভেড়ামারা নিবন্ধ গণনা: 8
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
মিরপুর নিবন্ধ গণনা: 9
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
খোকসা নিবন্ধ গণনা: 4
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।