আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে প্রবিত্র রমজান মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কুষ্টিয়া জেলার জন্মকথা
কুষ্টিয়া জেলার জন্মকথা

Birth History Kushtia

১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময় বর্তমান কুষ্ঠিয়া জেলা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল হিসেবে পুর্ব বাংলার অন্তর্ভুক্ত হয়। তার আগে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলা ছিলো অবিভক্ত। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সী বিভাগের অন্যতম নদীয়া জেলার অংশ।

বৃটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ১৭৬৫ সালে বাংলা বিহার উড়িষ্যার দেওয়ানী লাভ করলে নদীয়া তাদের শাসনাধীনে চলে আসে। নদীয়া প্রাচীন কাল থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিশেষ খ্যাত ছিলো। বারোশ শতকের শেষাংশ থেকে বাংলার শেষ স্বাধীন হিন্দু নরপতি লক্ষন সেনের রাজধানী ছিলো নদীয়া। ১২০১ সালে [মতান্তরে ১২০৩] ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বখতিয়ার খলজী নামক একজন মুসলিম সেনাপতি মাত্র আঠারো জন অশ্বারহী সৈন্য নিয়ে লক্ষন সেনের রাজধানী নদীয়া দখল করে বাংলায় সর্বপ্রথম মুসলিম শাসনের সূত্রপাত করেন।

মোঘল সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে মেহেরপুরের বাগোয়ানের ভবানন্দ মজুমদার [বাল্যনাম দির্গাদাশ সমাদার] যে রাজবংশ নিয়ে জমিদারি কায়েম করেন তা নদীয়া নামে পরিচিত হয়। নদীয়া রাজ্যের জমিদারি এলাকা ছিলো ৩.১৫১ বর্গমাইল। নদীয়া রাজ্যের জমিদারি এলাকা ছিলো বর্তমান পশ্চিম বাংলার নদীয়া জেলার সদর মহকুমা ও রানাঘাট মহকুমার দক্ষিন অঞ্চল, মেহেরপুর জেলার কিছু অংশ, যশোরের বনগাঁ ও যশোর সদরের দক্ষিন পুর্বাংশ, পশ্চিম সাতক্ষীরা অঞ্চল।

চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সময় [১৭৯৬ সাল] সাতসৈকা পরগনা ও স্বরস্বতীয় পুর্বতীরাঞ্চল নদীয়া রাজ্যভুক্ত হয়। ১৭৯৬ সালে নদীয়া ও যশোরের সীমানা নিদিষ্ট হলেও পরে তা বহুবার উভয় জেলার সীমানা পরিবর্তন হয়েছে। যশোরের সঙ্গে নদীয়া ও কুষ্টিয়া জেলার সম্পর্ক বহুকালের। ১৭৯৯ সালে মির্জানগর যশোরের সাথে সংযুক্ত হয়। ১৮০২ সালে আনুওয়ারপুর জমিদারী ২৪ পরগোনা জেলার এবং ১৮১২ সালে টাকী ও সুখসাগর থানা যশোর থেকে নদীয়ার সাথে যুক্ত হয়। ১৮২৩ সাল পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর এলাকা যশোর জেলার অংশ হিসেবে শাসিত হয়েছে। ১৮৬৩ সালে পাবনা থেকে কুষ্টিয়া মহকুমা এবং ১৮৭১ সালে সালে কুমারখালী মহকুমা নদীয়ার সাথে যুক্ত হয়। ১৮২৭ সালে খোকসা থানা যশোর থেকে পাবনার সঙ্গে এবং ১৮৭১ সালে কুমারখালী মহকুমা নদীয়া জেলার সাথে অনর্ভুক্ত হয়।

অবিভক্ত নদীয়া জেলার মহকুমা ছিলো পাচঁটি যথাঃ –
কৃষ্ণনগর [সদর], রানাঘাট, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও কুষ্টিয়া।

১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর মহকুমার কিছু অংশ নিয়ে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলা গঠিত হয়। প্রথমে এই নবগঠিত জেলার নাম রাখা হয় নদীয়া আর পশ্চিম বাংলার নদীয়া জেলার নাম রাখা হয় নবদ্বীপ জেলা। নবগঠিত নদীয়া জেলার [বর্তমান কুষ্টিয়া] প্রথম জেলা ম্যজিস্ট্রেট ছিলেন নাসির উদ্দিন আহম্মেদ। তিনিই নবগঠিত জেলার নাম রাখেন নদীয়া। কিন্তু তার পরবর্তি জেলা ম্যজিস্ট্রেট সৈয়দ মুর্তাজা আলী [১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাস থেকে] কাজের অসুবিধা ও চিঠিপত্র আদান প্রদানে বিঘ্ন সৃষ্টির জন্য নদীয়া নাম পরিবর্তন করে কুষ্টিয়া জেলা নাম রাখেন।

কুষ্টিয়া মহকুমা প্রতিষ্ঠার কথা প্রথম ঘোষিত হয় ১৮৬০ সালে। বাংলার তদানিন্তন লেফটেন্যন্ট গভর্নর স্যার জন পিটার গ্রান্ট নীল বিদ্রহ জনিত কারনে ১৮৬০ সালে কলকাতা থেকে সোনামুখী জাহাজ যোগে কুষ্টিয়ার কুমার নদীপথে জেলা সদর পাবনা গমন করেন। পাবনার নীল চাষী সমাবেশে তিনি কুষ্টিয়া অঞ্চলের প্রজাদের পাবনা গমনের অসুবিধা দূর করার জন্য কুষ্টিয়া মহকুমা প্রতিষ্ঠার কথা ঘোষনা করেন। তার আগে কুষ্টিয়া ছিলো একটি থানা এবং থানা হেডকোয়ার্টার মজমপুর গ্রামে অবস্থিত ছিলো।

১৮২৮ সালে পাবনা জেলা প্রতিষ্ঠার সময় কুষ্টিয়া থানা পাবনা জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। পাবনা জেলা গঠিত হবার পুর্বে মেহেরপুরের কিছু অংশ বাদে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার অধিকাংশ অঞ্চল রাজশাহী জমিদারি এলাকায় ছিলো। ১৮৬২ সালে কুষ্টিয়া মহকুমার কাজ আরম্ভ হলেও কুষ্টিয়া মহকুমা নদীয়া জেলা ভুক্ত হয় ১৮৬৩ সালে। ১৮৫৭ সালে ফরিদপুর জেলার পাংশা ও বালীয়াকান্দী থানা এবং পাবনা জেলার খোকসা ও কুমারখালী নিয়ে কুমারখালী মহকুমা প্রতিষ্ঠা করে পাবনা জেলাভুক্ত করা হয়। কুমারখালীতে মহকুমা প্রতিষ্ঠার পর সেখানে একজন মুন্সেফ নিযুক্ত করা হয়। কুমারখালী মহকুমার প্রথম মুন্সেফ ঈষান চন্দ্র দত্ত [ভারতের বিখ্যাত ঐতিহাসিক আর.সি দত্তের পিতা]। ১৮৭১ সালে কুমারখালী মহকুমার কুমারখালী ও খোকসা থানা কুষ্টিয়া মহকুমাভুক্ত করে নদীয়ার সাথে যুক্ত করা হয়। পাংশা ও বালীয়াকান্দী থানা ১৮৭১ সালেই ফরিদপুর জেলার সাথে যুক্ত হয়।

নদীয়া জেলার সদর ছিলো কৃষ্ণনগরে। কুষ্টিয়া মহকুমায় থানা ছিলো পাচঁটি। কুষ্টিয়া কুমারখালী, ভালুকা, ভাদালিয়া, নওয়াপাড়া ও দৌলতপুর। ভেড়ামারা থানা পরে স্থপিত হয়। পরে কুষ্টিয়া, কুমারখালী, ভেড়ামারা, মিরপুর, দৌলতপুর ও খোকসা থানা নিয়ে কুষ্টিয়া মহকুমা গঠীত হয়। কুমারখালীতে থানা প্রতিষ্ঠার পুর্বে ভালুকা থানা ছিলো। ভালুকা থানা কুমারখালী থানার অন্তর্ভুক্ত হয়। পোড়াদহে বৃটিশ রাজত্বের সুচনায় চৌকি ছিলো। ভাদালিয়াতে নবাবি আমলে চৌকি ছিলো। ১৮৬২ সালে চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর মহকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। কেহ কেহ অনুমান করেন মেহেরপুর মহকুমা ১৮৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। পুর্বে চুয়াডাঙ্গার সদর ছিলো দামুড়হুদায়।

১৯৪৬ সালে ভারতীয় স্বাধীনতা আইনে যে গনভোট অনুষ্ঠিত হয় তাতে অবিভক্ত নদীয়া জেলা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলা হিসেবে পরিগনিত হয়। ১৯৪৭ সালের জুন মাসে সর্বভারতীয় অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠিত হলে অবিভক্ত বাংলাদেশকে হিন্দু ও মুসলিম প্রধান এলাকা হিসেবে বিভক্ত করা হয়। এই বিভাগেকে জাতীয় বিভাগ বা ন্যাশনাল ডিভিশিন বলা হয়। এই জাতীয় বিভাগ অনুসারে মুসলিম প্রধান জেলা গুলিকে পুর্ববঙ্গে এবং হিন্দু প্রধান জেলাগুলিকে পশ্চিমবঙ্গের অংশ হিসেবে গন্য করা হয়। সে কারনে নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ জেলার মুসলমানেরা পাকিস্তানভুক্তির আশা করেছিলেন। কিন্তু দেশ বিভাগের সময় নদীয়া জেলার অর্ধেকের বেশী অংশ এবং মুর্শিদাবাদ জেলা পশ্চিম বাঙ্গলার অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।

১৯৪১ সালের আদমশুমারী অনুসারে নদীয়ায় মুসলমানের সংখ্যা শতকরা ৬১.২৫ হিন্দু শতকরা ৩৭.৩৮ এবং অন্যান্য ধর্মালম্বি শতকরা ১.৩৭ জন। আর মুর্শিদাবাদে মুসলিম অধিবাসী ছিলো শতকরা ৫৬.৫৫ জন।

১৯৪৭ সালের ৩০শে জুন তদানিন্তন গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন্ট পাকিস্তান ও ভারত রাষ্ট্রের সীমানা কমিশন ঘোষনা করেন। অবিভক্ত বাংলাদেশ বিভক্তির জন্য যে সকল ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বেঙ্গল বাউন্ডারী কমিশন গঠীত হয় তারা হচ্ছেন –

১. স্যার সিরিল রেডিক্লিফ [কমিশন চেয়ারম্যান]
২. মিঃ জাস্টিস আবু সালেহ মহম্মদ আকরাম [সদস্য পাকিস্তান]
৩. মিঃ জাস্টিস এস এ রহমান [সদস্য পাকিস্তান]
৪. মিঃ জাস্টিস বি কে মুখার্জি [সদস্য ভারত]
৫. মিঃ জাস্টিস সি সি বিশ্বাস [সদস্য ভারত]

বেঙ্গল বাউন্ডারী কমিশনে পাকিস্তানের পক্ষে মিঃ জিন্নাহ কোন বাঙ্গালীকে সদস্য নিযুক্ত করেননি। বেঙ্গল বাউন্ডারী কমিশনের সদস্যগন স্যার সিরিলের অনুপস্থিতিতে কলকাতার বেলভেদার হাউসে কয়েকবার অধিবেশনে মিলিত হলেও সীমানা চিহ্নিতকরনে ঐক্যমতে পৌছতে ব্যর্থ হন। তখন সদস্যগন চেয়ারম্যান রেডক্লিফকে বিলেত থেকে কলকাতায় আসার অনুরোধ করেন। স্যার সিরিল রেডক্লিফ ভারতে এসে উভয় পক্ষের সদস্যদের সঙ্গে কোন পরামর্শ না করেই তার রপোর্ট প্রদান করেন।

দেশ বিভাগ হয় ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট। কিন্তু রেডক্লিফ রোয়েদাদ ঘোষিত হয় ১৬ আগস্ট। এ কারনে কৃষ্ণনগর এ রানা ঘাট মহকুমার মুসলমানগন সম্পুর্ন নদীয়া জেলা পাকিস্তানের আওতাভুক্ত হয়েছে বলে ভুল ভাবে এবং পাকিস্তান দিবস পালন করেন। নদীয়ার তদানীন্তন জেলা ম্যজিস্ট্রেট আনুষ্ঠানিক ভাবে কৃষ্ণনগরে মুসলিম লীগের পতাকা [তখনও পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা হয়নি] উত্তোলন করেন। পরবর্তীকালে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান পাকিস্তান গনপরিষদে জাতীয় পতাকার নকশা প্রদর্শন করলে পরিষদ কর্তিক তা গৃহীত হয়।

রেডক্লিফ রোয়েদাদে অবিভিক্ত নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর সদর, রানাঘাট, মহকুমা এবং চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর সদর থানা এবং কুষ্টিয়া মহকুমা পুর্ববাঙ্গলার অন্তরভুক্ত হয়। রেডক্লিফ রোয়েদাদে অবিভক্ত বাংলাদেশে সীমানা চিহ্নিত করনে অসুবিধা দেখা দেওয়ায় নিন্মোক্ত ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে একটি ট্রাইবুন্যাল গঠিত হয়। যথাঃ-

১. মিঃ আলগট ব্যাগী – চেয়ারম্যান
২. মিঃ জাস্টিস সাহাব উদ্দিন – প্রতিনিধি, পাকিস্তান।
৩. মিঃ জাস্টিস চন্দ্র শেখর আয়ার – প্রতিনিধি, ভারত।

১৯৫০ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারী ব্যাগী কমিশনের যে রিপোর্ট প্রকাশিত হয় তা নিম্নরুপ –

"The line shall then turn South-East down the river Ganges to the point in the North-West corner of the district of Nadia where the channel of the river Mathabhanga takes off from the river Ganges. This line shall than run along that channel to the Northern-most point where it nets the boundary between the main channel shall constitute the actual boundary.

From this point the boundary between East and West Bangal shall run along the boundaries between the thana of Daulatpur Bangal shall run along the boundaries between the thana of daulotpur and Karimpur, Gangni and Karimpur, Meherpur and Tehatta, Meherpur and Chapra, Damurhuda and Chapra, Damurhuda and kirishnaganj, Jibonnagor and Hashkhali, Meherpur and Ranaghat, Meherpur and Bongoan and so on."

অবিভক্ত নদীয়া জেলার আয়তন ছিলো ২.৮৪১ বর্গমাইল। তার মধ্যে বর্তমান কুষ্টিয়ার আয়তন ১.৩৭১ বর্গমাইল আর পশ্চিম বাংলার নদীয়া জেলার আয়তন ১.৪৭০ বর্গমাইল। কুষ্টিয়া জেলায় বর্তমানে ৬টি থানা , ৬৫ টি ইউনিয়ন, ৫টি পৌরসভা, এবং ১.৫৮০ টি গ্রাম আছে। পশ্চিম বাংলার সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলার ১৩২ মাইল সীমান্ত রেখা রয়েছে যা অত্যন্ত জটিল এবং সমস্যাপুর্ন। সীমান্তে কোন লোকের বসতবাড়ী বাংলাদেশে, কিন্তু তার রান্নাঘর, আবাদী জমি পশ্চিম বাংলায় পড়েছে। আবার দেশ বিভাগের পর বহু হিন্দু কুষ্টিয়া ত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ায় এখানে শিক্ষা দিক্ষা ও ব্যবসা-বানিজ্য নানাবিধ অসুবিধা দেখা দিয়েছিলো। তেমনি পশ্চিম বাংলা থেকে বহু মুসলমান পরিবার ও বিহারী সর্বস্ব হারিয়ে কুষ্টিয়া তাদের পুনর্বাসন ও জীবিকার ব্যবস্থা করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।

কুষ্টিয়া নতুন জেলা । সরকারী অফিস আদালত ও সরকারী কর্মচারীদের বাসস্থান সমস্যা মিটানোর জন্য বহুলোকের বসতবাড়ী জবরদখল নেওয়া হয়। কুষ্টিয়া হাই স্কুল তুলে দিয়ে দীর্ঘদিন পুলিশ লাইন করে রাখা হয়। বর্তমানেও বহু লোকের বসতবাড়ী সরকারী অফিস ও কর্মচারীদের বাসস্থান হিসেবে ব্যাবহৃত হচ্ছে। তবু বাংলাদেশের পশ্চিম সীমান্তে অবস্থিত এই ক্ষুদ্র জেলা সকল সমস্যা দূর করে জাতীয় অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে।

Add comment

কুষ্টিয়া সম্পর্কিত তথ্য

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।