মীর মশাররফ হোসেন (জন্ম: নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - মৃত্যু: ১৯ ডিসেম্বর ১৯১২) ছিলেন একজন বাঙ্গালী ঔপন্যাসিক,নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তিনি তৎকালীন বৃটিশ ভারতে (বর্তমান বাংলাদেশ) কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার চাঁপড়া ইউনিয়নের লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর লেখাপড়ার জীবন কাটে প্রথমে কুষ্টিয়ায়, পরে ফরিদপুরের বর্তমান রাজবাড়ী পদমদীতে ও শেষে কৃষ্ণনগরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় হয় ফরিদপুরের নবাব এস্টেটে চাকরি করে। তিনি কিছুকাল কলকাতায় বসবাস করেন।
মীর মোশাররফ হোসেনের সংক্ষিপ্ত জীবনী উনবিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ট মুসলিম সাহিত্যিক রুপে খ্যাত 'বিষাদ সিন্ধুর' অমর লেখক মীর মশাররফ হোসেন ১৮৪৭ সালের ১৩ই নভেম্বর জন্মগ্রহন করেন। মীর মোশাররফ হোসেনের বংশতালিকাঃ সৈয়দ সা’দুল্লাহ, মীর উমর দরাজ, মীর ইব্রাহীম হোসেন, মীর মোয়াজ্জম হোসেন, মীর মোশাররফ হোসেন।
বিষাদ-সিন্ধু কারবালার যুদ্ধক্ষেত্রকে উপাত্ত করে রচিত মীর মশাররফ হোসেনের ঐতিহাসিক উপন্যাস। এটি যথাক্রমে ১৮৮৫, ১৮৮৭ ও ১৮৯১ সালে তিন ভাগে প্রকাশিত হয়; পরবর্তীতে সেগুলি একখন্ডে মুদ্রিত হয়।
বর্তমান কুষ্টিয়া রেল ষ্টেশন, বাজার যে স্থানে হইয়াছে, ঐ স্থানের নাম কুষ্টিয়া নহে। ঐ স্থানের নাম ডাকদহ। ডাকদহ নামেই চিরকাল প্রচলিত ছিল। মহাকুমা স্থাপনের পর হইতে ডাকদহ নাম ক্রমে লোপ পাইতেছে।
সাময়িকপত্র-সম্পাদনা, প্রকাশনা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে বাঙালি মুসলমানের আদিপর্বের উদ্যোগ ও অবদান সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে ওই সমাজের আধুনিক যুগের সাহিত্যচর্চার সূচনার ইতিহাসটিও স্মরণে রাখতে হয়। সাহিত্যের মতো সাময়িকপত্র প্রকাশের ক্ষেত্রেও বাঙালি মুসলমানের বিলম্বিত আত্মপ্রকাশ ঘটে। তার কারণও ওই একই সূত্রে গাঁথা।
মীর মশাররফ হোসেন (নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - ডিসেম্বর ১৯, ১৯১২) ছিলেন একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক যিনি ঊনবিংশ শতাব্দাীর দ্বিতীয়ার্ধে বাংলা গদ্যের ঊণ্মেষকালে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি বিষাদ সিন্ধু নামক ঐতিহাসিক রচনার জন্য সপুরিচিত ও সাধারণ্যে জনপ্রিয়।
তার সাহিত্যিক জীবন ছিল নির্লিপ্ত। রাজনৈতিক, সামাজিক আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না তিনি প্রত্যক্ষভাবে। কলমের যুদ্ধে অংশ নেন তিনি নির্ভীক সৈনিকের মত।
বহু প্রতিভার অধিকারী, মানব দরদী, সমাজ হিতৈষী মীর মশাররফ হোসেন ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ নভেম্বর কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার নিকটবর্তী লাহিনী পাড়া গ্রামে বিখ্যাত সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ছিল সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন।
উনবিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ট মুসলিম সাহিত্যিক রুপে খ্যাত 'বিষাদ সিন্ধুর' অমর লেখক মীর মশাররফ হোসেন ১৮৪৭ সালের ১৩ই নভেম্বর জন্মগ্রহন করেন। মীর মশাররফ হোসেনের বংশতালিকাঃ সৈয়দ সা’দুল্লাহ-মীর উমর দরাজ-মীর ইব্রাহীম হোসেন-মীর মোয়াজ্জম হোসেন-মীর মশাররফ হোসেন।
‘বাংলা সাহিত্যে মুসলিম নবজাগরণের পথিকৃৎ’ মীর মশাররফ হোসেন (১৮৪৭-১৯১১) সাহিত্য-সংস্কৃতির পীঠস্থান তৎকালীন নদীয়া জেলার অন্তর্গত কুষ্টিয়া মহকুমা, বর্তমানে কুষ্টিয়া জেলার লাহিনী পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বর। পিতা মীর মোয়াজ্জম হোসেন এর আর্থিক অবস্থা সচ্ছল হলেও মীর মশাররফ হোসেন চারিত্রিক শৈথিল্যের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় বেশিদূর এগোতে পারেননি।
মীর মশাররফ হোসেন (জন্ম: নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - মৃত্যু: ১৯ ডিসেম্বর ১৯১২) ছিলেন একজন বাঙ্গালী ঔপন্যাসিক,নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তিনি তৎকালীন বৃটিশ ভারতে (বর্তমান বাংলাদেশ) কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার চাঁপড়া ইউনিয়নের লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর লেখাপড়ার জীবন কাটে প্রথমে কুষ্টিয়ায়, পরে ফরিদপুরের পদমদীতে ও শেষে কৃষ্ণনগরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় হয় ফরিদপুরের নবাব এস্টেটে চাকরি করে। তিনি কিছুকাল কলকাতায় বসবাস করেন।