আপনাকে কুষ্টিয়াশহর.কম এর পক্ষ হতে ঈদ মোবারক 🌙। বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ক্লিক করুন অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

বৃহত্তর বাংলার ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের তথ্য পরিবেশক।

কবি

বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রবন্ধ

কবি সেই ব্যক্তি বা সাহিত্যিক যিনি কবিত্ব শক্তির অধিকারী এবং কবিতা রচনা করেন। একজন কবি তাঁর রচিত ও সৃষ্ট মৌলিক কবিতাকে লিখিত বা অলিখিত উভয়ভাবেই প্রকাশ করতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট, ঘটনাকে রূপকধর্মী ও নান্দনিকতা সহযোগে কবিতা রচিত হয়। কবিতায় সাধারণত বহুবিধ অর্থ বা ভাবপ্রকাশ ঘটানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধারায় বিভাজন ঘটানো হয়। কার্যত যিনি কবিতা লিখেন, তিনিই কবি।

  • পাঞ্জু রচনায় আধুনিকতা

    সাহিত্যে আধুনিকতা বলতে সাম্প্রতিক রচিত, পূর্ব যুগের সৃষ্ট থেকে আলাদা, নতুন আবেদনে ভরপুর এবং সমসাময়িক কালের ভাবনায় উদ্দীপ্ত সৃজনশীল রচনাবলীর যথার্থ প্রকৃতিকে বুঝায়। এই প্রকৃতি বিচারে ‘সাহিত্যকে আধুনিক অভিধায় চিহ্নিত করা যায় তখন, যখন কোন অন্তর্নিহিত মূল্যবোধের প্রকাশে সে সাহিত্য পূর্ব যুগের সাহিত্য থেকে পৃথক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হয়। সে সাহিত্যের মেজাজ এবং স্বাদ যেমন নতুন, তেমনী সমসাময়িক যুগ-প্রবৃত্তির পরিচয় ওঠে সেখানে প্রকট হয়ে।’

  • পাঞ্জু শাহ্‌ এর – অবদান

    যে কোন জীবন-সচেতন কবি সমাজ-মানস ও জাতীয় সংস্কৃতি- ক্ষেত্রে এমন এক অবদান রেখে যান, যা উত্তরকালের দেশ ও দশের কল্যাণকর জ্ঞানালোকের সন্ধান দেন। সে কারণে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে তাঁর কাব্য-চিন্তার বিচার-বিশ্লেষণ অত্যন্ত জরুরী হয়ে ওঠে। কেননা সাহিত্য আজকের জন্য যতটা উপযোগী, আগামী দিনের জন্য তার উপযোগীতা তার চেয়ে আরো বেশি। আর সে সাহিত্য যদি মানব-মনের পরমতত্ত্ব-জিজ্ঞাসার ভিত্তিতে রচিত হয় এবং তা যদি মানবিক আবেদনে ভরপুর থাকে, তাহলে কাল থেকে কালান্তরে তার দূর্বার গতি কেউ রোধ করতে পারে না। কবি পাঞ্জু শাহের কাব্য-অবদান সম্পর্কেও একথাটি বিশেষভাবে স্মরণীয়।

  • পাঞ্জু শাহ্‌ - আধ্যাত্মিক চিন্তার বিকাশ

    পাঞ্জু শাহের আত্নদর্শন পর্যালোচনাকালে তাঁর আধ্যাত্মিক চিন্তা সম্পর্কে আভাস দেওয়া হয়েছে। দর্শনে আধ্যাত্ববাদের প্রভাব অনস্বীকার্য। এজন্য দর্শন বিচার সত্ত্বেও পাঞ্জু শাহের আধ্যাত্ব- চিন্তার স্বরুপ- স্বাতন্ত্র্য নিয়ে পৃথক আলোচনা আবশ্যক। এখানে সে বিষয়ে রইলো সামান্য আলোকপাতের প্রয়াস।

  • লালন শাহ ফকির - মুহম্মদ আবদুল হাই

    বাংলার বাউল কবিদের মধ্যে লালন শাহ্‌ই সুবিখ্যাত। তার সমকক্ষ বাউল কবি কি হিন্দু কি মুসলমান কোন সম্প্রদায়ের মধ্যেই দেখা যায় না। আল্লাহর পথে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন বলে তাঁকে ফকীর বলা হয়। তিনি তাঁর ভক্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে এবং বাংলা সাহিত্যে লালন ফকীর নামেই সমধিক পরিচিত।

  • লালন ফকির - জসীমউদ্দীন

    লালনের জীবন-কথা জানা সহজ না হইলেও অসম্ভব নয়। কারণ এখনও বহু বৃদ্ধ জীবিত আছেন যাঁহারা লালনের সন্মন্ধে অনেক খবরই রাখেন।

  • আক্রান্ত একতারার কান্না লালন বিরোধী আন্দোলন

    সমকাল ও উত্তরকালে লালন সম্পর্কে ইতি ও নেতিবাচক দুই ধরনের সামাজিক প্রতিক্রিয়াই প্রবল হয়েছিল। যুগপৎ নন্দিত ও নিন্দিত হয়েছিলেন তিনি। লৌকিক বাংলার এই অসাধারন মনীষী-ব্যক্তিত্ব তাঁর সমকালেই সুধীসমাজের মনোযোগ ও শ্রদ্ধা আকর্ষণে সক্ষম হন। তাঁর প্রতি ঠাকুরবাড়ির একাধিক সদস্যের সানুরাগ কৌতূহল তাঁর পরিচয়ের ভূগোলকে আরো প্রসারিত করে। লালনের মৃত্যুর পর তাঁর সম্পর্কে আগ্রহ অনুরাগী ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

  • বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক কুঠিবাড়ি শিলাইদহ

    শিলাইদহ কুঠিবাড়ি রবীন্দ্রস্মৃতি-বিজড়িত একটি ঐতিহাসিক স্থান ও পর্যটনকেন্দ্র। বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলাধীন পদ্মার দক্ষিণ তীরে জেলা সদর থেকে পাঁচ মাইল উত্তরে গড়াই নদী পেরিয়ে এবং আরও উত্তরে পদ্মা নদীর অপর পাড়ের পাবনা শহরের বিপরীতে এর অবস্থান। বিরাহিমপুর জমিদারির সদর কাচারি ও জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের ঐতিহাসিক কুঠিবাড়ির জন্যও শিলাইদহ বিখ্যাত।

  • লালনসাঁই

    হরিনাথ মজুমদারের বাড়িতে তখনও আগুন লাগানো হয়নি। তাঁর বাড়ি ঘিরে বসে আছে ছয় লাঠিয়াল। তাদের একজনের হাতে দাউ দাউ করে জ্বলছে মশাল। এক্ষুনি বুঝি ছারখার হবে সব!

  • মানবধর্মের গানই বেঁধেছিলেন লালন

    তিনি সম্রাট। ফকির সম্রাট। জীবদ্দশায় তাঁকে ঘিরে বিতর্ক ছিল, টানা-হ্যাঁচড়া ছিল দুই ধর্মের সর্দারদের মধ্যে। তিনি কোনও দিকে না ঝুঁকে মানব ধর্মের গান গেয়ে গিয়েছেন। তাঁর মৃত্যুর পরেও তাঁকে নিয়ে টানাটানি চলছে। এখন আর শুধু ধর্মীয় মৌলবাদীরা নয়, তাঁকে নিয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে রাজনীতির কারবারীরাও। তাঁকে পণ্য করে বিশ্ববাজারে নেমে পড়েছে সাংস্কৃতিক মাফিয়ারা।

  • টেগর লজ

    সাংস্কৃতিক রাজধানী কুষ্টিয়াতে বিশ্ব কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজ হাতে নির্মিত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ‘টেগর লজ’। ১৮৯৫ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেকে ব্যবসার সাথে জড়িয়ে ফেলেন। তিনি ও তার দুই ভাগ্নে সুরেন্দ্রনাথ ও বলেন্দ্রনাথ এর সহায়তায় শিলাইদহে টেগোর এন্ড কোম্পানী গড়ে তোলেন যৌথ মুলধনী ব্যবসা।

  • পাঞ্জু শাহের জীবন কথা

    মরমী সাহিত্য ধারায় লালন শাহ্‌ অত্যন্ত জনপ্রিয়। লালন পরবর্তী মরমী কবিগণের মধ্যে পাঞ্জু শাহের নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য। লালন শাহের আশিবানী ও স্বীকৃতি পাঞ্জুকে মরমী সাধক সমাজে পরিচিত করে তোলে এবং দীর্ঘদিন এ দেশের সাধক মণ্ডলীর পরিচালক রূপে নিয়োজিত রাখে। এ সম্পর্কে খোন্দকার রফি উদ্দিনের মন্তব্য বিশেষ মূল্যবান। তিনি বলেন- “বাংলার সূফী ফকিরদের মধ্যে লালনের স্থান সর্বচ্চো। কিন্তু লালনের তিরোধানের পর যিনি সারা বাংলার ফকির মহলে লালনের শূন্যস্থান পূরণ করে রেখেছিলেন।” অসাধারণ প্রতিভা-ধর লালন শাহের তিরোভাব-জনিত শূন্যতা পূরণের ক্ষমতা নিয়ে জন্মেছিলেন পাঞ্জু শাহ্‌।

  • শেষ জীবন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    শেষ জীবন (১৯৩২-১৯৪১)

    জীবনের শেষ দশকে (১৯৩২-১৯৪১) রবীন্দ্রনাথের মোট পঞ্চাশটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। তাঁর এই সময়কার কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য পুনশ্চ (১৯৩২), শেষ সপ্তক (১৯৩৫), শ্যামলী ও পত্রপুট (১৯৩৬) – এই গদ্যকবিতা সংকলন তিনটি। জীবনের এই পর্বে সাহিত্যের নানা শাখায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ।

  • মধ্য জীবন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    মধ্য জীবন (১৯০১–১৯৩২)

    ১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ সপরিবারে শিলাইদহ ছেড়ে চলে আসেন বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের উপকণ্ঠে শান্তিনিকেতনে। এখানে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৮৮ সালে একটি আশ্রম ও ১৮৯১ সালে একটি ব্রহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

  • যৌবন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    যৌবন (১৮৭৮-১৯০১)

    ১৮৭৮ সালে ব্যারিস্টারি পড়ার উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডে যান রবীন্দ্রনাথ। প্রথমে তিনি ব্রাইটনের একটি পাবলিক স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন। ১৮৭৯ সালে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে আইনবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।

  • শৈশব ও কৈশোর - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    শৈশব ও কৈশোর (১৮৬১ - ১৮৭৮)

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ৭ই মে, ১৮৬১ সালে। তাঁর পিতা ছিলেন ব্রাহ্ম ধর্মগুরু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭–১৯০৫) এবং মাতা ছিলেন সারদাসুন্দরী দেবী (১৮২৬–১৮৭৫)। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন পিতামাতার চতুর্দশ সন্তান। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার ছিল ব্রাহ্ম আদিধর্ম মতবাদের প্রবক্তা। রবীন্দ্রনাথের পূর্ব পুরুষেরা খুলনা জেলার রূপসা উপজেলা পিঠাভোগে বাস করতেন।

  • রবিকে নিয়ে যত্তো কান্ডো

    রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তার সময়কালে একজন সর্বজনবিদিত প্রসিদ্ধজন। বিশেষত নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর কবির নাম ছড়িয়ে পড়ে উপমহাদেশ থেকে ক্রমশ বিশ্বজুড়ে। রবীন্দ্রনাথকে কেন্দ্র করে তার সময়কালে নানা মজার ঘটনা ঘটে।

  • বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী

    Rabindranath Tagore 154 birth anniversary celebration in 2015

    শতবর্ষ ধরে বিশ্বকবির অনন্য প্রতিভার আলো উদ্ভাসিত করে চলেছে বাঙালির জীবন ও দর্শন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ভাষাকে পরিচিত করেছেন বিশ্ব দরবারে।

  • রবীন্দ্র সঙ্গীত

    রবীন্দ্র সঙ্গীত হল বিশিষ্ট বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি এক বিশেষ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। ভারতের জাতীয় স্তোত্র বন্দে মাতরম্‌ রবীন্দ্রনাথেরই সুরারোপিত।

  • কবি আজিজুর রহমান

    আজিজুর রহমান (জন্ম: অক্টোবর ১৮, ১৯১৪ মৃত্যু: সেপ্টেম্বর ১২, ১৯৭৮) একজন বাংলাদেশী কবি এবং গীতিকার। তিনি ১৯৭৯ সালে একুশে পদক লাভ করেন।

  • মীর মশাররফ হোসেন

    মীর মশাররফ হোসেন (জন্ম: নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - মৃত্যু: ১৯ ডিসেম্বর ১৯১২) ছিলেন একজন বাঙ্গালী ঔপন্যাসিক,নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তিনি তৎকালীন বৃটিশ ভারতে (বর্তমান বাংলাদেশ) কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার চাঁপড়া ইউনিয়নের লাহিনীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর লেখাপড়ার জীবন কাটে প্রথমে কুষ্টিয়ায়, পরে ফরিদপুরের বর্তমান রাজবাড়ী পদমদীতে ও শেষে কৃষ্ণনগরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় হয় ফরিদপুরের নবাব এস্টেটে চাকরি করে। তিনি কিছুকাল কলকাতায় বসবাস করেন।

প্রবন্ধ - সর্বশেষ

লালন স্মরণোৎসব  ২০২৪
লালন স্মরণোৎসব ২০২৪

লালন স্মরণোৎসব ২০২৪

ফকির লালন শাঁইজী তাঁর জীবদ্দশায় ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে খোলা মাঠে শিষ্যদের নিয়ে সারারাত ধরে গান বাজনা করতেন। সেই ধারাবাহিকতায় এখনো লালন একাডেমীর প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে তিনদিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব এর আয়োজন করে থাকে কিন্তু প্রবিত্র মাহে রমজানের কারণে এবার সবকিছু শিথিল করেছেন প্রশাসন।

রমজানে রোজা রাখার উদ্দেশ্য কী?
রমজানে রোজা রাখার উদ্দেশ্য কী?

রমজানে রোজা রাখার উদ্দেশ্য কী?

বছরের বিভিন্ন সময়ে মুসলমানরা যে অনেক ভক্তিমূলক অনুশীলন পালন করে তার মধ্যে একটি হল রোজা (সাওম)। মুসলমানদের রোজার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যার মধ্যে সব ধরনের আত্মসংযম রয়েছে। এর মধ্যে আছে খাওয়া-দাওয়া না করা, গরীবকে খাওয়ানো, আল্লাহর স্মরণে মগ্ন থাকা, পরচর্চা করা বা অশ্লীল কথা না বলা, চোখ বা মুখে লোভী না হওয়া, নম্রতা দেখানো এবং নিজেকে শুদ্ধ করা।

রমজান সম্পর্কে মজার তথ্য
রমজান সম্পর্কে মজার তথ্য

রমজান সম্পর্কে মজার তথ্য

আপনি কি জানেন রমজান মাসে দান করার সওয়াব বেশি? আপনি কি জানেন "রমজান" শব্দটি "তাপ" শব্দ থেকে এসেছে? যথেষ্ট আকর্ষণীয়?

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ - আলোর ফেরিওয়ালা
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ - আলোর ফেরিওয়ালা

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ - আলোর ফেরিওয়ালা

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক এবং সামাজিক কর্মী। তিনি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান, একটি অলাভজনক সংস্থা যা সাহিত্যের অধ্যয়ন, পড়ার অভ্যাস এবং প্রগতিশীল ধারণাকে প্রচার করে।

কিভাবে এলো শবে বরাত
কিভাবে এলো শবে বরাত

কিভাবে এলো শবে বরাত

শবে বরাত ফারসি ভাষার শব্দ। ‘শব’ অর্থ রাত। আর ‘বরাত’শব্দের অর্থ সৌভাগ্য। আরবিতে একে বলে লাইলাতুল বরাত, সৌভাগ্য রজনী। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, মহান আল্লাহ এ রাতে বান্দাদের গুনাহ মাফ করে দেন, জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন।

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী - গণতন্ত্রের মানসপুত্র
হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী - গণতন্ত্রের মানসপুত্র

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী - গণতন্ত্রের মানসপুত্র

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী (জন্ম: সেপ্টেম্বর ৮, ১৮৯২ - মৃত্যু: ডিসেম্বর ৫, ১৯৬৩) ছিলেন একজন পূর্ব পাকিস্তানি বাঙালি রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী, যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে অন্যতম। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন, তাই সুধী সমাজ কর্তৃক ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত হন।

আমাদের ইতিহাস

লালন স্মরণোৎসব  ২০২৪
লালন স্মরণোৎসব ২০২৪

লালন স্মরণোৎসব ২০২৪

ফকির লালন শাঁইজী তাঁর জীবদ্দশায় ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে খোলা মাঠে শিষ্যদের নিয়ে সারারাত ধরে গান বাজনা করতেন। সেই ধারাবাহিকতায় এখনো লালন একাডেমীর প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে তিনদিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব এর আয়োজন করে থাকে কিন্তু প্রবিত্র মাহে রমজানের কারণে এবার সবকিছু শিথিল করেছেন প্রশাসন।

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ - আলোর ফেরিওয়ালা
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ - আলোর ফেরিওয়ালা

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ - আলোর ফেরিওয়ালা

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক এবং সামাজিক কর্মী। তিনি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান, একটি অলাভজনক সংস্থা যা সাহিত্যের অধ্যয়ন, পড়ার অভ্যাস এবং প্রগতিশীল ধারণাকে প্রচার করে।

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী - গণতন্ত্রের মানসপুত্র
হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী - গণতন্ত্রের মানসপুত্র

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী - গণতন্ত্রের মানসপুত্র

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী (জন্ম: সেপ্টেম্বর ৮, ১৮৯২ - মৃত্যু: ডিসেম্বর ৫, ১৯৬৩) ছিলেন একজন পূর্ব পাকিস্তানি বাঙালি রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী, যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে অন্যতম। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন, তাই সুধী সমাজ কর্তৃক ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত হন।

আমাদের সংস্কৃতি

তাজমহল বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য
তাজমহল বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য

তাজমহল বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য

দিনের বেলা হোক বা পূর্ণিমার রাত একেক সময় তাজমহলের সৌন্দর্য্য একেক রকম। আগ্রার এই প্রাচীন স্মৃতিসৌধের নির্মাতা মুঘল সম্রাট শাহজাহান স্বয়ং। তাঁর নির্দেশেই প্রয়াত স্ত্রী মুমতাজের স্মৃতিতে এই সৌধ নির্মিত হয়। কেউ বলেন স্ত্রীর প্রতি সম্রাটের ভালোবাসার নিদর্শন এই মহল। কারও মতে অত্যাচারিত স্ত্রীর মৃত্যুর পর অনুশোচনার জেরে এই মহল নির্মাণ করেন সম্রাট। এসব নিয়ে নানা মুনির নানা মত। শ্বেত পাথরের তৈরি এই স্মৃতি সৌধের আনাচ কানাচে লুকিয়ে রয়েছে নানা তথ্য, নানা রহস্য, নানা অজানা ইতিহাসের কথা।

দীনবন্ধু মিত্র - Dinabandhu Mitra
দীনবন্ধু মিত্র - Dinabandhu Mitra

দীনবন্ধু মিত্র - Dinabandhu Mitra

দীনবন্ধু মিত্র - পিতৃদত্ত নাম গন্ধর্ব নারায়ণ মিত্র (১০এপ্রিল ১৮৩০ – ১ নভেম্বর ১৮৭৩) ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা নাটকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপকার। বাংলার আধুনিক নাট্যধারার প্রবর্তক মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমসাময়িক দীনবন্ধু মিত্র অবশ্য মাইকেল প্রবর্তিত পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক নাট্যরচনার পথে না গিয়ে বাস্তবধর্মী সামাজিক নাট্যরচনায় মনোনিবেশ করেন। এই ধারায় তিনিই হয়ে ওঠেন পরবর্তীকালের নাট্যকারদের আদর্শস্থানীয়।

লোকসঙ্গীতে দেওয়ান পরিবার
লোকসঙ্গীতে দেওয়ান পরিবার

লোকসঙ্গীতে দেওয়ান পরিবার

বাংলাদেশের লোকগীতি ও বাউল সঙ্গীতের জগতে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো দু’টি নাম মালেক দেওয়ানখালেক দেওয়ান। এদেশের লোকসঙ্গীতের অন্যতম প্রতিভাধর শিল্পী ও সুর স্রষ্টা দেওয়ান আলেফ চাঁন শাহ ওরফে আলফু দেওয়ানের সুযোগ্য পুত্র দেওয়ান আবদুল মালেক ও দেওয়ান আবদুল খালেক। এই দেওয়ান পরিবারের অনেকেই এখন রেডিও-টিভির নিয়মিত শিল্পী।

প্রযুক্তি

ডাকঘর এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
ডাকঘর এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

ডাকঘর এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

ডাকঘর ১৬৬০ সালের দিকে ফিরে আসে যখন এটি দ্বিতীয় চার্লস দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সাধারণ ডাকঘর (জিপিও) ছদ্মবেশে, এটি শীঘ্রই সপ্তদশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের অবকাঠামোর মধ্যে অবিচ্ছেদ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা হিসাবে বেড়ে ওঠে।

ভিপিএন কি এবং ব্যবহার
ভিপিএন কি এবং ব্যবহার

ভিপিএন কি এবং ব্যবহার

ভিপিএন(VPN) - ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (Virtual Private Network )। সহজ ভাষায় বললে, ভিপিএন হলো একটা প্রাইভেট নেটওয়ার্ক, যেখানে আপনি একটা রিমোট কম্পিউটার এর সাথে আপনার কম্পিউটার কে কানেক্ট করতে পারবেন, আপনার বর্তমান ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করে।

টেলিভিশন আবিষ্কার
টেলিভিশন আবিষ্কার

টেলিভিশন আবিষ্কার

টেলিভিশন এমন একটি যন্ত্র যা থেকে একই সঙ্গে ছবি দেখা যায় এবং শব্দও শোনা যায়। টেলিভিশন শব্দটি ইংরেজি থেকে এসেছে, মূলতঃ প্রাচীন গ্রিক শব্দ "τῆλε" (ত্যালে অর্থাৎ "দূর") এবং লাতিন শব্দ "Vision" (ভিসিওন্‌, অর্থাৎ "দর্শন") মিলিয়ে তৈরি হয়ে। তাই টেলিভিশনকে বাংলায় কখনও দূরদর্শন যন্ত্র বলা হয়।

জীবনযাপন

মাবরুম খেজুর (Mabroom Dates)
মাবরুম খেজুর (Mabroom Dates)

মাবরুম খেজুর (Mabroom Dates)

মাবরুমের খেজুরগুলি এক ধরণের নরম শুকনো জাতের (আজওয়া খেজুরের মতই)। যা মূলত পশ্চিম উপদ্বীপে সৌদি আরবে জন্মায়। মাবরুম গাঢ় বাদামী রঙের সাথে দীর্ঘ আকারের হয়। হালকা মিষ্টি এবং চিবাতে মাংসের মতো লাগে।

আনবার খেজুর
আনবার খেজুর

আনবার খেজুর (Anbara Dates)

আনবার খেজুরগুলি মদীনা খেজুরগুলির মধ্যে অন্যতম সেরা। আনবারা হ'ল সৌদি আরবের নরম ও মাংসল শুকনো জাতের খেজুর ফল। এটি মদিনায় চাষ হয় এবং এটি মদিনার খেজুরগুলির মধ্যে বৃহত্তম হওয়ায় এটি আকারের জন্য সুপরিচিত।

আজওয়া খেজুর
আজওয়া খেজুর

আজওয়া খেজুর (Ajwa Dates)

পৃথিবীতে অনেক জাতের খেজুর পাওয়া যায়। তাঁর মধ্যে আজওয়া খেজুর অন্যতম। তামার বা খেজুর শব্দটি আল কোরআন ও রাসূলের বাণীতে অনেক সময় এসেছে। রমজান মাসে ইফতারের তালিকায় খেজুরের পাশাপাশি সারা বছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন, সুস্থ জীবন-যাপন সহজ হবে। শিশুদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন

আমাদের নতুন সদস্য

আমরা কুকিজ ব্যবহার করি
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কুকিজ ব্যবহার করি। তাদের মধ্যে কিছু সাইট পরিচালনার জন্য অপরিহার্য, অন্যরা আমাদের এই সাইট এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সাহায্য করে (কুকিজ ট্র্যাক করা)। আপনি কুকিজকে অনুমতি দিতে চান কিনা তা আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আপনি যদি সেগুলি প্রত্যাখ্যান করেন তবে আপনি সাইটের সমস্ত কার্যকারিতা ব্যবহার করতে পারবেন না।